অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকটা; পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত।কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় একটি মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। সমুদ্রের পেট চিরে সূর্য উদয় হওয়া এবং
মেঘালয়ের মাওলিননংকে বলা হয় এশিয়ার সবচেয়ে সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন গ্রাম। কোনো বিলাসিতা নেই সেখানে। প্রাকৃতিকভাবে প্রাপ্ত উপকরণ দিয়ে সাজানো গ্রামটি। বাংলাদেশের মুনলাই পাড়াও অনেকটা মাওলিননং এর মতোই। এরই মধ্যে দেশের
লালবাগ কেল্লা রাজধানী ঢাকার দক্ষিণে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে বংশাল থানার লালবাগ নামক জায়গায় অবস্থিত। লালবাগ কেল্লার প্রাচীন নাম ছিল ‘কিল্লা আওরঙ্গবাদ’। ৩০০ বছরেরও বেশি বয়স এই কেল্লার। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে
পাহাড় মানেই অকৃত্রিম, পাহাড় মানেই পরিশুদ্ধ বাতাস। পাহাড় মানেই সবুজের সঙ্গে আলিঙ্গন। ঝরনা ও প্রকৃতিঘেরা খাগড়াছড়ি। এ জেলার নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আঁকাবাঁকা সড়ক, চেঙ্গী নদী, পাহাড়, ছড়া, ঝরনা, বৌদ্ধবিহারসহ
এবার একটু দেরিতে হাওরে পানি এলেও হাওর সেজেছে নবরূপে। হাওরের অপরূপ সৌন্দর্যের প্রেমে পড়ে অগণিত ভ্রমণপিপাসু ছুটে আসছে হাওর ভ্রমণে। বিস্তীর্ণ হাওরের যেদিকে চোখ যায় সেদিকেই অনাবিল সৌন্দর্যের স্বপ্নিল মায়াময়
মায়াবী হরিণ, বিশাল কেওড়া বন আর নরম বালুর মাঝে অপরূপ সৈকত নিঝুম দ্বীপ। সাগরের জলরাশি আর ঢেউয়ের গর্জনের সঙ্গে হিমেল হাওয়ায় মনোমুগ্ধকর এক পরিবেশ। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরা লীলাভূমি এ দ্বীপে
লতাপাতা-গুল্মে ভরা বিলের পানিতে ফুটে আছে হাজার হাজার লাল শাপলা। তার মধ্যে নৌকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন আপনি। আপনার পাশ দিয়ে হুঁশ উড়ে গেল একটা বালিহাঁস। কিংবা ভুস করে ভেসে উঠল একটা
সাজেক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন। এটি রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অবস্থিত। এর আয়তন ৭০২ বর্গমাইল। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও যাতায়াতের সুবিধার কারণে পর্যটকরা খাগড়াছড়ি জেলা দিয়েই সাজেকে আসা যাওয়া
শীতে কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে বেড়ানোর জন্য অনেকে ছুটে আসেন দূর পাহাড়ে। আর শীত মৌসুমই হলো পাহাড়-অরণ্যের জেলা বান্দরবানের দুর্গমাঞ্চলগুলোর দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। শুধু শীত
শীত আর বর্ষা, এ দুই সময়ে হাওরে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে যায় বহু গুণ। যান্ত্রিকতায় মোড়ানো শহুরে জীবনকে কিছু দিনের জন্য হলেও বিদায় জানিয়ে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে হয় অজানায়। আর সেই