আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
এক দিকে পাহাড় অন্যদিকে বিশাল কাপ্তাই হ্রদের জলরাশি- এ যেন সৃষ্টিকর্তার এক অপরূপ মুগ্ধতা। রাঙ্গামাটির মুগ্ধতা ছড়ানো এই দৃষ্টি নন্দন দৃশ্য চোখে পড়বে রাঙ্গামাটির আসামবস্তি-কাপ্তাই সড়কে। আগত দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে
কর্মব্যস্ততা আর যাপিত জীবনের ধকলে হাঁপিয়ে ওঠা কিংবা একঘেয়েমিতে আটকে যাওয়া অসম্ভব কিছু নয়। এসব থেকে মুক্তি পেতে কার না মন চায়? দীর্ঘদিন ধরে আমরা পরিকল্পনা করছি কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে যাবো।
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
চট্টগ্রাম জেলার দর্শনীয় স্থান সমুহ নিচে দেয়া হলো: ১ ফয়েজ লেক, শহর ২ পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত ৩ চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা ৪ হযরত বায়েজিদ বোস্তামী (রঃ) মাজার ৫ হযরত শাহ আমানত (রঃ)
শ্রাবণের অঝর ধারা শেষ হলে ভাদ্র এলেই কাটতে থাকে ভারি মেঘের অবগুণ্ঠন। ধীরে ধীরে পরিস্কার হতে থাকে আকাশ। শুভ্র মেঘের পালে মিশে যায় সাদা কাশের রূপ। ঋতু চক্রে রঙ বদলায়
কাশফুলের শুভ্রতা আর পেঁজা তুলার মতো মেঘ নিয়ে প্রকৃতিতে শরতের আবির্ভাব হয়েছে বেশ কিছুদিন আগেই। বাঙালি বরাবরই এই স্নিগ্ধ শরতের প্রেমে মুগ্ধ। আমাদের কবিতা, গল্প, উপন্যাসও সে কথা বলে। রাজধানীবাসী
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের পাহাড়ি এলাকায় খৈয়াছড়া, রূপসী, নাপিত্তাছড়া, সোনাইছড়ি, বোয়ালিয়া ও মহামায়া বুনো ঝরনা দেখতে আসেন দূরদূরান্তের পর্যটকরা। পাহাড়ের শরীর লেপ্টে টলমলে স্বচ্ছ পানির ধারা গড়িয়ে পড়ার দৃশ্য দেখতে গিয়ে প্রতি
বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলীয় জেলা বরগুনা। সেখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নদ-নদী ও সমুদ্রের বিশালত্ব বরাবরই পর্যটকদের মুগ্ধ করে। সেখানে আছে মনোমুগ্ধকর সমুদ্রসৈকত, পিকনিক স্পট, বনাঞ্চল ও ঐতিহাসিক স্থাপনা। বরগুনার পর্যটন সম্ভাবনা প্রতিনিয়ত
বাংলাদেশের পর্যটন খাত দিন দিন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করছে। কক্সবাজারের সমুদ্রতট থেকে গভীর সুন্দরবন, উত্তরবঙ্গের সমতল ভূমি থেকে পার্বত্য অঞ্চল, দেশের প্রতিটি জায়গায় পাওয়া যাবে অনন্য অভিজ্ঞতা। এর বাইরে