পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে অবস্থিত কাপ্তাই হ্রদের জুরাছড়ির বিলে এখন শত শত সাদা শাপলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এই রাজ্যে প্রতিদিনই বেড়াতে আসা ভ্রমণপ্রেমী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের সমাগম চোখে পড়ার মতো। কাপ্তাই হ্রদের কাছেই
কাজের চাপে নাকাল হয়ে অনেকেই ছুটে যেতে চান প্রকৃতির কাছে। সুখবর হল সামনেই আসছে পুজোর ছুটি। এই ছুটিতে চলে যেতে পারেন মুক্ত হাওয়ায় কিছু সময় কাটাতে। আর এজন্য উপযুক্ত জায়গা
শীতে কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে বেড়ানোর জন্য অনেকে ছুটে আসেন দূর পাহাড়ে। আর শীত মৌসুমই হলো পাহাড়-অরণ্যের জেলা বান্দরবানের দুর্গমাঞ্চলগুলোর দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। শুধু শীত
শীত আর বর্ষা, এ দুই সময়ে হাওরে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে যায় বহু গুণ। যান্ত্রিকতায় মোড়ানো শহুরে জীবনকে কিছু দিনের জন্য হলেও বিদায় জানিয়ে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে হয় অজানায়। আর সেই
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি পার হতেই শুরু হয়েছে আঁকাবাঁকা ও উঁচুনিচু রাস্তা। বুঝতে বাকি নেই, পার্বত্যাঞ্চলে ঢুকে পড়েছি। গুইমারা অঞ্চল। মানিকছড়ি উপজেলা। চট্টগ্রাম থেকে যেতে খাগড়াছড়ির প্রবেশদ্বার। পুরো জেলা তো পর্বত! শৈল
বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৫২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বান্দরবান-থানছি সড়কে পাহাড় চূড়ায় নীলগিরি পর্যটন কেন্দ অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় দুই হাজার ২০০ ফুট উচ্চতায় এই পর্যটন কেন্দ্রটি অবস্থিত। এই
ন্দরবান সংবাদদাতা: পার্বত্য জেলা বান্দরবানের সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে গেছে অসংখ্য ঝর্ণা। যা মুগ্ধ করে দর্শনার্থীদের। এসব ঝর্ণা দেখতে আর তার জলপ্রবাহে ভিজতে ছুটে আসেন হাজারও পর্যটক। তবে পাহাড়ী
সারাদেশে মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে ঈদের নামাজ শেষে পশু কোরবানি করছেন মুসুল্লিরা। তবে ঈদের ছুটিতে ঘরাফেরা একটি অন্যতম অনুষঙ্গ। বিকেলে ফাঁকা ঢাকায় রিকশায়
বান্দরবন জেলার থানচি উপজেলার একটি মারমা অধ্যুসিত এলাকা। মারমা ভাষায় খুম শব্দের অর্থ হচ্ছে ঝর্না বা জলপ্রপাত বা জলপতন। পাথুরে পথ বেয়ে নামতে নামতে দারুণ এক প্রাকৃতিক জলপ্রপাতের সৃষ্টি করেছে
আকাঁবাকা রাস্তা, পাহাড় ও লেকের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা রাঙ্গামাটি জেলা দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই শহর পর্যটকের পদচারণায় প্রায় সব ঋতুতেই মুখরিত থাকে।