আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৫২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বান্দরবান-থানছি সড়কে পাহাড় চূড়ায় নীলগিরি পর্যটন কেন্দ অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় দুই হাজার ২০০ ফুট উচ্চতায় এই পর্যটন কেন্দ্রটি অবস্থিত। এই
‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি তাই পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে চাই না আর’ কবি জীবনানন্দ দাশের সঙ্গে মিলে বলতে হয়, প্রকৃতির অকৃত্রিম, অনাবিল ও অফুরন্ত সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশ। আর বাংলার এই অবিচ্ছেদ্য
দেশের মধ্যেই আছে নিউজিল্যান্ড পাড়া। নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন! নামটা অপরিচিত বটে। অবাক করা বিষয় হলেও সত্যিই যে, বাংলাদেশের এক স্থানের নাম নিউজিল্যান্ড পাড়া। খাগড়াছড়ি থেকে দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে পানখাইয়া পাড়ার
শ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে যেন আকাশের বুকে প্রকাণ্ড পাহাড়ের ওপর একগুচ্ছ রঙিন প্রতিচ্ছবি। কখনো দেখতে শ্বেত-শুভ্র আবার কখনো দেখতে সূর্য ও কমলা রঙের। ২৮ হাজার ১৬৯ ফুট উচু
কিশোরগঞ্জের হাওর অঞ্চল প্রায় ১০ বছর ধরে দেশের একটি ব্যতিক্রমী পর্যটন এলাকা হয়ে উঠেছে। বর্ষাকালের কয়েক মাস কিশোরগঞ্জের হাওর অঞ্চলসহ বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জলরাশি মেলে ধরে পর্যটন এলাকার মোহনীয় রূপ। এ
বাংলাদেশের অনেকেই দেশে ও দেশের বাইরে বেড়াতে যান। বিশ্ব পর্যটন দিবসে আপনাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল বাংলাদেশের কোন জায়গাগুলো আপনার কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়। অনেকে খাগড়াছড়ি, সাজেক, বান্দরবান, রাতারগুল, সিলেটের
সেনাবাহিনীর হাত ধরে ঢাকার একটু দূরে, নারায়নগাঞ্জ এর রুপগঞ্জে অবস্থিত জলসিড়ি জলসিড়ি ক্যান্টনমেন্ট এটা মূলত একটি আবাসন প্রকল্প, আর এই আবাসন প্রকল্পের ২১ নাম্বার সেক্টরে অবস্থিত জলসিড়ি সেন্ট্রাল পার্ক। ফ্যামিলি
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
মানুষ এ পৃথিবীতে চিরস্থায়ী নয় কিন্তু তার সৃষ্টি কর্ম চিরস্থায়ী। সে থাক আর না থাক তার রেখে যাওয়া সৃষ্টিকর্ম যুগ যুগ ধরে তাকে বাঁচিয়ে রাখে। হুমায়ুন আহমেদ,দেশের বরণ্য কথাশিল্পি। সাহিত্য