বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী বরগুনা জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ঘিরে দেশের পর্যটন শিল্পের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ এই অঞ্চলকে পর্যটকদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করতে চলছে নানা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ। খবর বাসসের।
চলনবিল পর্যটকদের আকর্ষণ করছে। চলনবিল মানেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে হরেক প্রজাতির পরিযায়ী পাখি, শাপলা ফুল আর মাছের সমারোহ। একইসাথে বছরজুড়ে দেশী প্রজাতির পাখিদের নিত্য আনাগোনা। মাছ-পাখির পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী চলনবিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের ধর্মনগর গ্রামের কালিবাড়ি বিলে পদ্মফুল যেন প্রকৃতিকে সাজিয়েছে এক অপরূপ সৌন্দর্যে। প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেয়া পদ্মফুলে এই এলাকার সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি করে দিয়েছে। পানির ওপর বিছানো সারি
সাজেক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন। এটি রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় অবস্থিত। এর আয়তন ৭০২ বর্গমাইল। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও যাতায়াতের সুবিধার কারণে পর্যটকরা খাগড়াছড়ি জেলা দিয়েই সাজেকে আসা যাওয়া
নদীর ঢেউ সব মানুষের মনে আনন্দের জোয়ার আনে। সব ক্লান্তি দূর করে জমে থাকা কষ্টগুলোকে কমিয়ে এক মুহূর্তে মানুষকে জাগিয়ে তুলতে পারে। নদীর পাড়ে বিস্তীর্ণ বালুকারাশি পার হয়ে ছোট ঢেউ
দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের সমারোহ। মাঝখানে নীল রঙের জল। একপাশে মেঘালয়ের পাহাড়, তার চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পাথর। প্রকৃতির এক অপূর্ব নিদর্শন। দেশের মধ্যেই যেন টুকরো কাশ্মীর। স্বর্গীয় সৌন্দর্য আর মনোরোম
রাতারগুল হচ্ছে বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা বা জলাবন বা সোয়াম্প ফরেস্ট। এটি বাংলাদেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবন এবং বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য; যা গোয়াইনঘাটে অবস্থিত। পৃথিবীর মাত্র কয়েকটি জলাবনের মধ্যে রাতারগুল অন্যতম একটি।
রূপের রাণী বলা হয়- পাহাড়-অরণ্য-হ্রদ ঘেরা রাঙামাটিকে। যেখানে প্রকৃতি সারা বছর ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন রূপ ধারণ করে। পাহাড়ের এমন প্রকৃতি যেন স্বর্গীয় সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি। প্রকৃতির এমন অপরূপের দেখা মেলে
রূপের রাণী বলা হয়- পাহাড়-অরণ্য-হ্রদ ঘেরা রাঙামাটিকে। যেখানে প্রকৃতি সারা বছর ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন রূপ ধারণ করে। পাহাড়ের এমন প্রকৃতি যেন স্বর্গীয় সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি। প্রকৃতির এমন অপরূপের দেখা মেলে
পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে অবস্থিত কাপ্তাই হ্রদের জুরাছড়ির বিলে এখন শত শত সাদা শাপলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এই রাজ্যে প্রতিদিনই বেড়াতে আসা ভ্রমণপ্রেমী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের সমাগম চোখে পড়ার মতো। কাপ্তাই হ্রদের কাছেই