বলতে দ্বিধা নেই, জন্মভূমি না-ঘুরে বিদেশে ঘুরে বেড়ানো মোটেই ঠিক হয়নি। সেই যে লোকে বলে- ‘পরের বাড়ির পিঠা গালে লাগে মিঠা’ বা ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে শুধু
লতাপাতা-গুল্মে ভরা বিলের পানিতে ফুটে আছে হাজার হাজার লাল শাপলা। তার মধ্যে নৌকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন আপনি। আপনার পাশ দিয়ে হুঁশ উড়ে গেল একটা বালিহাঁস। কিংবা ভুস করে ভেসে উঠল একটা
এখানকার সুবিশাল ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়ে আছে নানা প্রজাতির বৃক্ষরাজি। নীল জলরাশির সমুদ্র সৈকত, মায়া হরিণের সৌন্দর্য, ঝাঁকে-ঝাঁকে পাখিদের উড়ে বেড়ানো, নদীর বুকে জেলেদের মাছধরা দৃশ্য যে কারো
এক পূর্ণিমা রাতে আমি বাড়ি থেকে কাউকে কিচ্ছু না বলে বের হয়ে গেলাম। এভাবে বের হওয়াটা আমার মত কারো জন্য মনে হয় খুব একটা সহজ কিছু না। সেই জন্মের পর
সবুজ শ্যামলের দেশ বাংলাদেশ। এ দেশে রয়েছে কত কত সৌন্দর্যের প্রতীক পাহাড় পর্বত, ঝর্ণা আরও কত কিছুই। বিদেশি পর্যটকদের মন কাড়ছে বাংলাদেশের এসব জায়গায়। শুধু পাহাড় পর্বতেই পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী বরগুনা জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ঘিরে দেশের পর্যটন শিল্পের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ এই অঞ্চলকে পর্যটকদের কাছে আরো আকর্ষণীয় করতে চলছে নানা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ। খবর বাসসের।
সাজেক উপত্যকা বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নের একটি বিখ্যাত পর্যটন স্থল। রাঙ্গামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এই সাজেক ভ্যালিতে রয়েছে দুটি পাড়া-রুইলুই এবং কংলাক। ১৮৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই
নিঝুম দ্বীপের বিশেষত্ব হচ্ছে চিত্রা হরিণ ও শীতকালের অতিথি পাখি। একসঙ্গে এতো চিত্রা হরিণ দেশের আর কোথাও দেখা যায় না। আর সন্ধ্যা নামলেই শিয়ালের ডাক শিরদাঁড়া দিয়ে রোমাঞ্চের ঢেউ তোলে।
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তম ইউনিয়নে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অবস্থিত একটি গ্রামের নাম বিছানাকান্দি। বাগান এবং পাহাড়ের নজরকাড়া সৌন্দর্যের মাঝে অবস্থিত প্রকৃতির এই অপরূপ লীলাভূমির উভয় প্রান্ত থেকে খাসি পাহাড় এসে যুক্ত