মুক্তাদানার মতো বালু চিকচিক করছে। এরই মাঝে বিশাল বিশাল এক একটা ঢেউ এসে আছড়ে পড়ছে তীরে। এমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে শত শত দেশি-বিদেশি পর্যটক ভিড় করছেন সুন্দরবনের ডিমের চরে।
ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, অরণ্য বেষ্টিত উঁচু উঁচু টিলা, সারি সারি পর্বতমালা, ঝুলন্ত ডাউকি সেতু, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ নির্মল পানি, পাহাড়ের সঙ্গে লেগে থাকা বিশাল পাথরখণ্ড, নদীর পানিতে
পাহাড়ের বুক চিরে উঁকি দেয় সূর্য। আবার সেই পাহাড়েই সন্ধ্যায় নিভে যায় তার আলো। কখনো সোনালি কিংবা নীল আকাশ আর নিচে সবুজের সমারোহ। পূর্ণিমায় আলো রাঙিয়ে তোলে রাতের আঁধার। আবার
কাঞ্চনজঙ্ঘার অভূতপূর্ব সৌন্দর্য সবাইকে বিস্মিত করে। শীতে যেন এই পর্বতের সৌন্দর্য দ্বিগুন বেড়ে যায়। তাই পর্যটকদের আনাগোনাও বাড়ে হিমালয়ে। তবে এই মুহূর্তে যারা ভারত ভ্রমণ করতে পারছেন না তারা জানলে
পাহাড়, নদী ও প্রাকৃতিক লেক দিয়ে ঘেরা পার্বত্য চট্টগ্রাম হলো প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি। যেখানে আছে বৈচিত্র্যপূর্ণ সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের তিনটি পার্বত্য জেলাকে একত্রিত করেছে- রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও
দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থানসমূহ। বছরজুড়েই সেসব স্থানে থাকে ভ্রমণপিপাসুদের আনাগোনা। তবে দেশের বেশ কিছু স্থান আছে যেখানে শীতেই প্রকৃতি সবচেয়ে সুন্দরভাবে পর্যটকের কাছে ধরা দেয়।
ভোলা জেলা শহর থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে সাগরের কোলঘেঁষে মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর মোহনায় গড়ে উঠেছে চর কুকরি মুকরি। বাংলাদেশের অন্যতম বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে পরিচিত এই চরটি তার প্রাকৃতিক
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নৈসর্গিক আকর্ষণের অনন্য জনপদ মৌলভীবাজার। প্রতিবছর শীত মৌসুমে পর্যটকদের ঢল নামে চায়ের রাজধানীতে। কয়েক মাস ব্যবসায় মন্দাভাব থাকলেও, এবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় ব্যবসায়ীরা। একইসঙ্গে পর্যটকদের নিরাপত্তায় সজাগ
সেন্টমার্টিন দ্বীপের সৌন্দর্য ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশ যা দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। সেন্টমার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি প্রবাল দ্বীপ। এটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং
বাংলাদেশের কক্সবাজারের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত ইনানী সমুদ্রসৈকত যেন প্রকৃতির সৌন্দর্যের এক নিখুঁত ক্যানভাস। কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র ২৭ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এই সৈকতটিকে বলা হয় ‘পাথুরে সৈকত’, কারণ এর