নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
শীতে কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে বেড়ানোর জন্য অনেকে ছুটে আসেন দূর পাহাড়ে। আর শীত মৌসুমই হলো পাহাড়-অরণ্যের জেলা বান্দরবানের দুর্গমাঞ্চলগুলোর দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। শুধু শীত
রাতারগুল হচ্ছে বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা বা জলাবন বা সোয়াম্প ফরেস্ট। এটি বাংলাদেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবন এবং বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য; যা গোয়াইনঘাটে অবস্থিত। পৃথিবীর মাত্র কয়েকটি জলাবনের মধ্যে রাতারগুল অন্যতম একটি।
পাহাড়ের পাদদেশ ছুঁয়ে ডাউকি নদী। স্বচ্ছ, শীতল, নীল জলরাশি নাড়া দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের। ডাউকি পাহাড়ের জলপ্রপাতে হিমালয়ের বরফের মতো ঠাণ্ডা ডাউকি নদীর পানি। নদীর বেলাভূমিতে বিছানো সাদা-কালো পাথর। পাহাড়, সবুজ প্রকৃতি,
মায়াবী হরিণ, বিশাল কেওড়া বন আর নরম বালুর মাঝে অপরূপ সৈকত নিঝুম দ্বীপ। সাগরের জলরাশি আর ঢেউয়ের গর্জনের সঙ্গে হিমেল হাওয়ায় মনোমুগ্ধকর এক পরিবেশ। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরা লীলাভূমি এ দ্বীপে
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি পার হতেই শুরু হয়েছে আঁকাবাঁকা ও উঁচুনিচু রাস্তা। বুঝতে বাকি নেই, পার্বত্যাঞ্চলে ঢুকে পড়েছি। গুইমারা অঞ্চল। মানিকছড়ি উপজেলা। চট্টগ্রাম থেকে যেতে খাগড়াছড়ির প্রবেশদ্বার। পুরো জেলা তো পর্বত! শৈল
গ্রামের নাম সাদুল্লাপুর, যার পরিচয় গোলাপগ্রাম।পুরো গ্রামই যেন গোলাপের বাগান। গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে গোলাপের সৌরভ। গ্রামের উঁচু-নিচু রাস্তার দুধার লাল রঙের চাদরে ঢাকা। লাল, হলুদ ও সাদা রঙের গোলাপের সৌন্দর্য
সপ্তাহ ফুরাতে না ফুরাতেই মনটা আনচান করে ওঠে শহর থেকে দূরে প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে। আজকের ভ্রমণগল্প আমাদের দেশের অসাধারণ সুন্দর ভাসমান পেয়ারাবাজার নিয়ে। ভাসমান বাজার বা ফ্লোটিং মার্কেট বললেই
লতাপাতা-গুল্মে ভরা বিলের পানিতে ফুটে আছে হাজার হাজার লাল শাপলা। তার মধ্যে নৌকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন আপনি। আপনার পাশ দিয়ে হুঁশ উড়ে গেল একটা বালিহাঁস। কিংবা ভুস করে ভেসে উঠল একটা
ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, অরণ্য বেষ্টিত উঁচু উঁচু টিলা, সারি সারি পর্বতমালা, ঝুলন্ত ডাউকি সেতু, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ নির্মল পানি, পাহাড়ের সঙ্গে লেগে থাকা বিশাল পাথরখণ্ড, নদীর পানিতে