প্রথমেই অনলাইনে আবেদন করতে এই স্কলারশিপের জন্য। নীচে লিঙ্ক দেওয়া হলঃ
এরপর সর্বোচ্চটি ১২টি বিশ্ববিদ্যালয় চয়েস করতে পারবেন।
সাধারণত আবেদন করার ১-৩ মাসের মধ্যে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার জন্য রাজধানীর তুর্কি দূতাবাসে ডাকা হয়। তবে ইন্টারভিউ নিলেই স্কলারশিপ পাবেন, এমনটি ভাবার কারণ নেই। আপনি চাইলে ইন্টারভিউ বাংলায় বা ইংরেজীতে দিতে পারবেন। কারণ এখানে একজন দো-ভাষী থাকবেন। মৌখিক পরীক্ষার ২/৩ মাস পর চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ই-মেইল করা হয়। নির্বাচন প্রক্রিয়াটি বিশেষজ্ঞ প্যানেলের মাধ্যমে পুরোপুরি স্বাধীনভাবে তুরস্কের সরকারি বৃত্তি প্রদান কর্তৃপক্ষ তুর্কি বুর্সলারি পরিচালনা করে।
স্কলারশিপ প্রোগ্রামের জন্য আপনাকে জমা দিতে হবেঃ
১। Online আবেদন ফর্ম
২। সকল একাডেমিক সার্টিফিকেট ও মার্কশীট
৩। রিকমেন্ডেশন লেটার (২/৩ টি) – সাইন করে সীলড অবস্থায় দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং যারা এই মুহূর্তে চাকরি করছেন তারা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছ থেকে একটি হলে ভালো হয়।
৪। অনার্স এর জন্য লেটার অফ ইনটেণ্ট (Letter of Intent)।মাস্টার্স ও পিএইচডির এর জন্য একটি রিসার্চ প্রপোজাল।
৫। SOP (Statement of Purpose)
৬। IELTS, TOFEL, GRE, GMAT এর সনদ (যদি থাকে)
৭। Work Experience Certificate (যদি থাকে)
৮। পাসপোর্ট/জাতীয় আইডি কার্ড/জন্ম নিবন্ধন সনদের (ইংরেজিতে অনুবাদ করা) স্ক্যান কপি।
৯। সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
১০। এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিসের সব সার্টিফিকেট।
১১। পাবলিকেশন থাকলে উল্লেখ করা।
তুর্কি বুর্সলারি স্কলারশিপ আবেদনের লিংক: https://tbbs.turkiyeburslari.gov.tr/