সাগরের বুকে প্রায় বারোশো দ্বীপের সমষ্টি নিয়ে পর্যটনের দেশ মালদ্বীপ। প্রতি বছর ইউরোপ আমেরিকা’সহ বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে ছুটে আসেন লাখো পর্যটক। সাগর পাড়ের দেশ হয়েও পর্যটন শিল্পে মালদ্বীপের চেয়ে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       মে মাসের সাতাশ তারিখ। গুড়িগুড়ি বৃষ্টি। ঠান্ডা বাতাস, উপসালা স্টেশনে নেমেই টের পাচ্ছি। খুব কাছের বন্ধু অভিনন্দন জানাতে স্টেশনে এসেছে। ছাতার নিচে হাঁটছি দুই বন্ধু গন্তব্যের দিকে। দশ বারো মিনিটের  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ভ্রমণপিপাসুদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ঘুরে বেড়ানোর জন্য অন্যতম পছন্দের জায়গা মালদ্বীপ। বর্তমান সময়ে অভিনয় শিল্পীদের মধ্যে অনেকেই বিয়ের পর হানিমুনের জন্য বেছে নিচ্ছেন এই মালদ্বীপকেই। আর সে কারণেই হয়তো দক্ষিণ  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছে কার না থাকে! কম-বেশি সবাই পুরো পৃথিবীটাকে অন্তত একবার দেখতে চায়। টাকা আর প্রবল ইচ্ছে থাকলে তা সম্ভব। কিন্তু অনেকের ইচ্ছে আছে, সামর্থ নেই। তাদের আশা কিন্তু  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       দ সমাগত। অনেকেই পরিবার নিয়ে ঘুরতে যাবেন। ভ্রমণ প্রিয়জনের সাথে বিশেষ স্মৃতি তৈরির অন্যতম উপায়। এ সময় হয়তো আপনি একটি নতুন শহর ঘুরতে যাচ্ছেন। তাই কিছু টিপস মেনে চলুন। যা  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       রীদের একা ভ্রমণের ব্যাপারটি এখনও সমাজ সহজভাবে নেয় না। মাঝে মাঝে এটি বিপজ্জনকও হতে পারে। তাই বলে নিজেকে ঘরে আটকে রাখবেন না। প্রতিটি মেয়েরই জীবনে একবার সোলো ট্রাভেলের অভিজ্ঞতা নেওয়া  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ব্রাসেলসের আবহাওয়া লন্ডনের মতোই। এই রোদ, এই বৃষ্টি। সকালে রোদ দেখলে যেমন আনন্দে লাফিয়ে ওঠার কিছু নেই, তেমনি বৃষ্টি দেখেও গোমড়ামুখে বসে থাকার মানে হয় না। এমনকি মাঝে মাঝে আবহাওয়ার  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       Dubai এই Arab শহর টি আপনি হলিউড, বলিউড, টলিউড, বিভিন্ন সিনেমায় দেখেছেন এই দুবাই এর ধুমকেতুর মতো উত্থানে চমকিত গোটা বিশ্ব। ১৯৬০ সালের আগে দুবাইতে কিছুই ছিলোনা। ১৯৬০ সালে এখানে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       কমবেশি আমরা সবাই এই পান্ডামিকের বন্দি জীবনের ভুক্তভুগি। ছোটোবড়ো সবাই যেন একই ঘরের মধ্যে থেকে, একই বাতাস গ্রহণ করে, একই মানুষ দেখে হাফিয়ে উঠেছি। একসময়ের “Home sweet home” যেন এখন “Home bitter home” এ  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       মরুভূমিতে যেমন মরীচিকা ধাঁধা লাগিয়ে দেয়, এখানেও ঠিক তেমনই। স্পষ্ট দেখছি, এক জায়গায় জলের রং গাঢ় নীল, ঠিক পাশের অংশটাই আবার টারকোয়েজ় ব্লু! কোথাও আবার পান্নারঙা জল। আলাদা আলাদা নয়,