আপনার যদি সাংস্কৃতিকভাবে বৈচিত্র্যময় এবং অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাজানো গোছানো শহরে ঘুরে বেড়ানোর শখ থাকে তবে সিঙ্গাপুর আপনার জন্য আদর্শ জায়গা। যদিও সিঙ্গাপুর ভ্রমণ তুলনামূলক খরুচে, কিন্তু আপনার সময়ের
ইতালির ঐতিহাসিক নগরী ভেনিস। পানির ওপর ভেসে থাকা দৃষ্টিনন্দন প্রাসাদ, তার গা ঘেঁষে একে-বেঁকে বয়ে চলা স্বচ্ছ লেকের জন্য এর খ্যাতি ভুবনজোড়া। ভেনিসের মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
আমাদের আগের প্রজন্মের জীবনের লক্ষ্য ছিলো চাকুরি করে বিয়ে করা, বাচ্চা নেয়া। তারপর সুন্দর একটা বাড়ি বানিয়ে নাতি-পুতি পেলে কবরে চলে যাওয়া। আমাদের বর্তমান প্রজন্মটা একটু ভিন্ন। আমাদের হাতে সহজে টাকা থাকে না। নিজের বন্ধু-বান্ধবের
আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকেই ইটালি গিয়েছিল। তবে যে প্রথম গিয়েছিল সে হচ্ছে ওয়াহিদ সিনহা। পাতলা ছিপছিপে, মুখে সবসময় হাসি, ভাল ফুটবল খেলতো। ক্লাসে পরীক্ষায় অঙ্কে শূন্য পেতো অথচ ইতিহাসে একশয়
দীর্ঘ কাজের শেষে সবাই চায় অবসর। ছুটিতে অবসর সময় কাটানোর জন্য একেক জন পছন্দ করেন একেক পদ্ধতি। কেউ ঘরে বসে বই পড়েন, কেউ পরিবারে সময় দেন, আবার কেউ পছন্দ করেন
কমবেশি আমরা সবাই এই পান্ডামিকের বন্দি জীবনের ভুক্তভুগি। ছোটোবড়ো সবাই যেন একই ঘরের মধ্যে থেকে, একই বাতাস গ্রহণ করে, একই মানুষ দেখে হাফিয়ে উঠেছি। একসময়ের “Home sweet home” যেন এখন “Home bitter home” এ
রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘পাগল’ প্রবন্ধে বলেছেন – “কিন্তু এই দিনই আমাদের বড়ো দিন – – এই অনিয়মের দিন, এই কাজ নষ্ট করিবার দিন। যে দিনটা আসিয়া আমাদের প্রতিদিনকে বিপর্যস্ত করিয়া দেয়
উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রত্যেকটি রাজ্য- ই অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি। উজাড় করা অপার্থিব রূপ।এই রূপের হাতছানি অস্বীকার করা যায় না। পরতে পরতে ঐতিহ্য ও আভিজাত্যের ছোঁয়া। আলাদা আলাদা সংস্কৃতির ধারক ও বাহক
আমরা যখন একটি স্থানে ভ্রমণ করি তখন শুধু ওই স্থানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই উপভোগ করি না, নতুন স্থানে নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হই। তাদের সংস্কৃতি, জীবনযাপন সম্পর্কে জানতে পারি। ভ্রমণপ্রেমীরা সবসময়ই