আকাশ যান আবিষ্কারের আগে, জাহাজে করেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে পাড়ি জমানোর প্রচলন ছিলো। তারও আগে ঘোড়ায় চড়ে, পায়ে হেঁটে ভ্রমণেরও ইতিহাস রয়েছে। তবে, আধুনিক এই যুগে প্রযুক্তির কল্যাণে
প্রাকৃতিক নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বিশাল এক দেশ রাশিয়া। অনন্য বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির অপরূপ রূপের আঁধার ও লীলাভূমি হলো উত্তর রাশিয়া। দিগন্তের এক প্রান্ত হতে অন্য প্রান্তে ঘুরে বেড়িয়ে শেষ করা যায়
শিকাগোর লিটল ইটালি থেকে হেঁটে ওয়েস্টার্ন ফরেস্ট পার্ক ট্রেন স্টেশন যেতে লাগে মিনিট দশেক। বøু লাইন ট্রেনে উঠে পড়ি। জ্যাকসন স্টেশনে নেমে হেটে চলে যাই ডাউনটাউন শিকাগোর দিকে। তাপমাত্রা ছ’ডিগ্রি
সুইডেনের মাটিতে পা দিয়ে মনে হল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। স্টকহোমে
সব দেশেরই একটা নিজস্ব সৌন্দর্য থাকে। থাকে একটা বিশেষ রূপ। সুইস আল্পস দেখার সাধ ছিল বহু দিনের! একদিন কপালগুণে সে আশা পূর্ণ হল। তাকে না দেখেও মনের পটেতে সেই অদেখা সুন্দর দেশটির একটি ছবি
আন্দামান সাগরের এদিকটায় পানি বেশ উষ্ণ, আরামদায়ক। ঘণ্টার পর ঘণ্টা জলকেলিতেও তাই ক্লান্তি আসে না। পানির ওপরে এক জগৎ, যেখানে রাজত্ব করছে মানুষ। আর নিচে আরেক জগৎ, যেখানে অক্সিজেনের স্বল্পতা
এখনও বিশ্বের বেশ কিছু দেশ রয়েছে, সেই দেশগুলো যদি ভাঙতে শুরু করে তবে ছোট ছোট আরও অনেকগুলো দেশ হবে। সেই দেশগুলো যেমন আমেরিকা, রাশিয়া, গণচীন এবং ভারত। দেশগুলোর আয়তন এবং
দীর্ঘ সফরে ক্লান্তি থাকে, আবার কখনো থাকে তীব্র আকাঙ্খা। ক্লান্তিকে ভুলিয়ে দেয় তা। বার্লিন বোধহয় এগুলোকে ছাপিয়ে উঠে অন্য কোন কিছু। এ এক পুরোপুরি রোমাঞ্চের সফর। প্রায় বছরখানেক ধরে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছি এই সফরটার
আমি যখনই সময় পাই, তখন দেশের কোলে ও বিদেশের প্রান্তরে ছুটে যাই। বহুবার নরওয়ে ভ্রমণ করেছি, কিন্তু সেদিনের ভ্রমণে আমার হৃদয়ে বাংলাদেশের অদ্ভুত এক আলোড়ন অনুভব হয়েছিল। এই গল্পটি কেবল
ঘণ্টাসাতেক গাড়ি চালিয়ে পৌঁছলাম অ্যারিজ়োনার টুসন শহরে। পরের দিন টুসন থেকে নিউ মেক্সিকোর কার্লসবাদ শহরে পৌঁছে যাব আবার ঘণ্টাসাতেক ড্রাইভ করে। আলবুকার্কিতে আছে নুতন ও পুরনো শহর, প্রাকৃতিক বিস্ময় ১১৯টি ছোট-বড় গুহা, সাদা বালির