“আমার রোদে যেতে ভাল লাগে, আমার ভিটামিন ডি পছন্দ এবং আমি সারা বছর তামাটে রঙটা ধরে রাখতে চাই। তাই আমি সত্যিই সেসব জায়গায় যেতে চাই যেখানে গোপনীয়তার ব্যবস্থা বা আমার
ইতালির উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি দ্বীপ ক্যাপ্রি। ক্যাপ্রি দ্বীপে যত দূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর নীলের বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্রের বুকে ফারাগ্লিওনি নামের বিশাল বিশাল পাথর উঁচু হয়ে এক মনোরম দৃশ্যের
Dubai এই Arab শহর টি আপনি হলিউড, বলিউড, টলিউড, বিভিন্ন সিনেমায় দেখেছেন এই দুবাই এর ধুমকেতুর মতো উত্থানে চমকিত গোটা বিশ্ব। ১৯৬০ সালের আগে দুবাইতে কিছুই ছিলোনা। ১৯৬০ সালে এখানে
পৃথিবীর ভাসমান শহরের তালিকার শীর্ষে যে শহরের নাম উঠে আসে সেটি হলো ভেনিস। নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ভেনিস। ইতালির এ শহরটির মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।
আমাদের আগের প্রজন্মের জীবনের লক্ষ্য ছিলো চাকুরি করে বিয়ে করা, বাচ্চা নেয়া। তারপর সুন্দর একটা বাড়ি বানিয়ে নাতি-পুতি পেলে কবরে চলে যাওয়া। আমাদের বর্তমান প্রজন্মটা একটু ভিন্ন। আমাদের হাতে সহজে টাকা থাকে না। নিজের বন্ধু-বান্ধবের
ভ্রমণ মানুষকে এনে দেয় দারুণ ও মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা। নিজেকে ও প্রকৃতিকে জানার জন্য, একঘেয়ে জীবন থেকে নিস্তার পেতে মানুষ এখন বেরিয়ে পড়ছে প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে, অজানার উদ্দেশ্যে। রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার টানে
Dubai এই Arab শহর টি আপনি হলিউড, বলিউড, টলিউড, বিভিন্ন সিনেমায় দেখেছেন এই দুবাই এর ধুমকেতুর মতো উত্থানে চমকিত গোটা বিশ্ব। ১৯৬০ সালের আগে দুবাইতে কিছুই ছিলোনা। ১৯৬০ সালে এখানে
আজকের প্রোগ্রাম ছিলো সিডনি সিটি ট্যুর। যে দেশেই যাই চেস্টা করি যে সিটি টাকে কেন্দ্র করে ট্যুর প্রোগ্রামটা আবর্তিত হয় সে সিটিটাকে নিজের মত করে ঘুরে দেখতে। আর তা সহজ
বিশ্বের বিভিন্ন শহরে এবছরে ভ্রমণ করা উচিত। ঠিক কী কারণে সেসব শহরে অবশ্যই যাওয়া উচিত সেই তালিকা প্রকাশ করেছে ট্রাভেল গাইড “লোনলি প্ল্যানেট”। চলুন দেখে নেই কোন কোন শহর রয়েছে
মরুভূমিতে যেমন মরীচিকা ধাঁধা লাগিয়ে দেয়, এখানেও ঠিক তেমনই। স্পষ্ট দেখছি, এক জায়গায় জলের রং গাঢ় নীল, ঠিক পাশের অংশটাই আবার টারকোয়েজ় ব্লু! কোথাও আবার পান্নারঙা জল। আলাদা আলাদা নয়,