সুইডেনের মাটিতে পা দিয়ে মনে হল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। স্টকহোমে
সব দেশেরই একটা নিজস্ব সৌন্দর্য থাকে। থাকে একটা বিশেষ রূপ। সুইস আল্পস দেখার সাধ ছিল বহু দিনের! একদিন কপালগুণে সে আশা পূর্ণ হল। তাকে না দেখেও মনের পটেতে সেই অদেখা সুন্দর দেশটির একটি ছবি
আন্দামান সাগরের এদিকটায় পানি বেশ উষ্ণ, আরামদায়ক। ঘণ্টার পর ঘণ্টা জলকেলিতেও তাই ক্লান্তি আসে না। পানির ওপরে এক জগৎ, যেখানে রাজত্ব করছে মানুষ। আর নিচে আরেক জগৎ, যেখানে অক্সিজেনের স্বল্পতা
এখনও বিশ্বের বেশ কিছু দেশ রয়েছে, সেই দেশগুলো যদি ভাঙতে শুরু করে তবে ছোট ছোট আরও অনেকগুলো দেশ হবে। সেই দেশগুলো যেমন আমেরিকা, রাশিয়া, গণচীন এবং ভারত। দেশগুলোর আয়তন এবং
দীর্ঘ সফরে ক্লান্তি থাকে, আবার কখনো থাকে তীব্র আকাঙ্খা। ক্লান্তিকে ভুলিয়ে দেয় তা। বার্লিন বোধহয় এগুলোকে ছাপিয়ে উঠে অন্য কোন কিছু। এ এক পুরোপুরি রোমাঞ্চের সফর। প্রায় বছরখানেক ধরে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছি এই সফরটার
আমি যখনই সময় পাই, তখন দেশের কোলে ও বিদেশের প্রান্তরে ছুটে যাই। বহুবার নরওয়ে ভ্রমণ করেছি, কিন্তু সেদিনের ভ্রমণে আমার হৃদয়ে বাংলাদেশের অদ্ভুত এক আলোড়ন অনুভব হয়েছিল। এই গল্পটি কেবল
ঘণ্টাসাতেক গাড়ি চালিয়ে পৌঁছলাম অ্যারিজ়োনার টুসন শহরে। পরের দিন টুসন থেকে নিউ মেক্সিকোর কার্লসবাদ শহরে পৌঁছে যাব আবার ঘণ্টাসাতেক ড্রাইভ করে। আলবুকার্কিতে আছে নুতন ও পুরনো শহর, প্রাকৃতিক বিস্ময় ১১৯টি ছোট-বড় গুহা, সাদা বালির
মালদ্বীপ, পর্যটনে এক নম্বর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে টানা চারবার। লাখ পাঁচেকের বেশি জনসংখ্যার এ দেশটিকে ২০২০, ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালের জন্য ‘ওয়ার্ল্ড বেস্ট টুরিস্ট ডেসটিনেশন’ হিসেবে ঘোষণা করেছে ওয়ার্ল্ড
নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ইতালির ভেনিস। বলা যায়, ইউরোপের সবচেয়ে রোমান্টিক শহর এটি। ভেনিস ভেনেতো অঞ্চলে আড্রিয়াটিক সাগরের ওপর অবস্থিত একটি প্রধান বন্দর এবং একটি জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয়
গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে