১. টিকিট বুক করার আগে ভালোভাবে চেক করে দেখবেন আপনি কোন তারিখে যাবেন আর ফ্লাইট কোন তারিখের! অনেকে ভুল করে তারিখ গুলায় গোলমাল করে ফেলে!
২. হোটেল বুকিং করলে ফ্রি ক্যান্সেলেশন অপশনটা রাখা ভালো। যদি কোনো কারণে প্ল্যান চেঞ্জ হয় তাহলে যেন ক্যানসেল করে টাকা ফেরত পাওয়া যায়।
৩. ফ্লাইটের আগের রাতে সব কিছু ব্যাগে গুছিয়ে রাখবেন। পাসপোর্ট, ভিসা প্রিন্ট, টিকিট, হোটেল বুকিং, টাকা, চার্জার, পাওয়ার ব্যাংক সব কিছু চেক করে ব্যাগে রাখবেন। এক্সট্রা কপি প্রিন্ট রাখলে ভালো হয়।
৪. ইমিগ্রেশন প্রশ্নের জন্য প্রস্তুত থাকবেন। বেশি কিছু না, কোথায় যাচ্ছেন, কতোদিন থাকবেন, হোটেল বুকিং আছে কি না, রিটার্ন টিকিট আছে কি না, সাথে কার্ড বা ডলার আছে কি না, এই টাইপ কিছু সাধারণ প্রশ্ন করে!
৫. যেখানে যাচ্ছেন সেই দেশের আবহাওয়া একটু দেখে নিবেন। অনেক দেশে হঠাৎ ঠাণ্ডা বেশি বা গরম বেশি থাকতে পারে, পোশাক যেন সেই অনুযায়ী থাকে।
৬. গুগল ম্যাপ আর গুগল ট্রান্সলেট অফলাইনে নামিয়ে নিবেন। বাইরে গেলে অনেক সময় নেট থাকে না, তখন কাজে লাগে।
৭. ফ্লাইটের আগেই এয়ারপোর্টে ৩-৪ ঘণ্টা আগে চলে যান। অনলাইনে চেক-ইন থাকলেও লাইনে সময় লেগে যায়।
৮. টাকা দু’ভাবে রাখবেন – কিছু ক্যাশ, কিছু কার্ডে। সব টাকা এক জায়গায় না রাখাই ভালো।
৯. বিদেশে গিয়েই লোকাল সিম নিতে পারেন। নেট দরকার হয় সবসময়, বিশেষ করে Uber বা Google Maps চালাতে। অথবা আগে থেকে ট্রিপ.কমের মতো সাইট থেকে ই-সিম কিনে নিতে পারেন!
১০. সবসময় নিজে কনফিডেন্স নিয়ে চলবেন। হোক সেটা ইমিগ্রেশন হোক বা বিদেশে ঘোরাঘুরি – ভয় পাইলেই সমস্যা হয়!
Like this:
Like Loading...