প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিমে অবস্থিত এই বৃহৎ দেশটিতে দর্শনীয় স্থানের অভাব নেই। তাই সময় নিয়ে ঘূরে দেখুন চিন।
আপনার সফর শুরু করুন চিনের রাজধানী বেইজিং দিয়ে। দেখে নিন এখানকার রয়্যাল মিউজিয়াম। ফরবিডেন সিটি নামে খ্যাত এই প্যালেস মিউজিয়াম তৈরী হয়েছিল ১৪২০ সালে। এই মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছে শতাব্দী প্রাচীন সভ্যতার নানা নিদর্শন। বেইজিং এর প্রধান এই ট্যুরিষ্টএট্রাকশনকে অন্তর্ভূক্ত করেছে।
দেখতে পারেন মিলিটারি মিউজিয়াম, ক্যাপিটাল মিউজিয়াম, চায়না সাইন্স এ্যান্ড টেকনোলজি মিউজিয়াম।এরপর যেতে পারেন সাংহাই মিউজিয়ামে। চিনের নাইটলাইফ ও হট এ্যান্ড হ্যাপেনিং চাইনিজ ক্লাসিকাল অপেরা মিস করবেন না। ঐতিহাসিক স্থাপনা সহ চিনের প্রাচীর দেখতে ভুলবেন না।
এখন চিন সমৃদ্ধির শিখরে। জাপান এবং আমেরিকাকেও ছাড়িয়ে গেছে চিন। তাইতো সারা বিশে^র ব্যবসায়ী এবং পর্যটকের ভিড় লেগেই থাকে সারা বছর জুড়ে।
চিন যেহেতু টেম্পারেট জোনে অবস্থিত তাই বছরের যে কোন সময়ই এখানে যাওয়া যায়। উত্তর চিনের আইস ফেষ্টিভাল দেখতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে শীতকালে।
শিল্প ও কৃষিতে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে চিনে। এখানে রাস্তাঘাট, যাতায়াত ব্যবস্থা এবং হোটেল ইন্ডাষ্টিও ওয়েল ডেভেলপড।
নানা মানের হোটেল, রেষ্টুরেন্ট আছে এখানে। চিনের খাবার অত্যন্ত সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর। স্ট্রিটফুডের ভিষন কদর পর্যটকের কাছে।
ঢাকা থেকে বাই এয়ারে বেইজিং, সাংহাই বা গুয়াংজু যেতে পারেন।
সবকিছু ভালভাবে দেখতে হলে অন্তত ১৫ থেকে ২০ দিন সময় হাতে নিয়ে যাবেন।