রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৮:১০ অপরাহ্ন

ঘরে বসে বাস-ট্রেন-উড়োজাহাজের টিকিট কাটবেন যেভাবে

  • আপডেট সময় রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় দেশের পরিবহন ব্যবস্থায় যুক্ত হয়েছে অনলাইন টিকিটিং ব্যবস্থা। স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পরিবহনে সিট বুকিংয়ের জন্য এখন আর দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার বিড়ম্বনা নেই। স্থল, রেল কিংবা আকাশপথ যে কোনোভাবে যাতায়াতের জন্য কাঙ্ক্ষিত টিকিটটি ঘরে বসেই কিনে নেওয়া যাচ্ছে। চলুন বাস, ট্রেন ও প্লেনের টিকিট কেনার জন্য ১০টি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের ব্যাপারে বিশদ জেনে নেওয়া যাক।

বাস, ট্রেন, ও প্লেনের সিট বুকিংয়ের জন্য শীর্ষ ১০ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম

বাংলাদেশ রেলওয়ে ই-টিকেটিং সার্ভিস (Bangladesh Railway)

২০১২ সালের ২৯ মে সরকারিভাবে চালু হয় অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার ব্যবস্থা। তারপর থেকে বিগত এক যুগে অনেকটা পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ের ডিজিটাল টিকিট পদ্ধতি।

তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সর্বোচ্চ ১০ দিন আগে থেকে ট্রেনে সিট বুকিং দেওয়া যায়। এর জন্য প্রথমেই প্রয়োজন হয় সাইটটিতে নিবন্ধন করা। এই পর্যায়ে জাতীয় পরিচয়পত্র ও মোবাইল নাম্বার দিতে হয়। এরপরের কাজ স্টেশন, ভ্রমণের তারিখ, ট্রেনের শ্রেণি নির্বাচন। এখানে বিদ্যমান সিটের ভিত্তিতে প্রদর্শিত সিটের তালিকা থেকে এক বা একাধিক সিট বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকে।

সবশেষে পেমেন্টের পদ্ধতিতে রয়েছে ক্রেডিট/ডেবিট বা বিকাশের মতো জনপ্রিয় মোবাইল পেমেন্ট গেটওয়েগুলো। পেমেন্ট শেষে প্রাপ্ত ই-টিকিটের প্রিন্ট নিয়ে রেল স্টেশনে পৌঁছতে হয়।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: eticket.railway.gov.bd

Bangladesh Railway–এর নিজস্ব অ্যাপ ‘রেল সেবা’ রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোন উভয় প্ল্যাটফর্মের জন্য।

আইফোন অ্যাপ: https://apps.apple.com/us/app/rail-sheba/id6499584782

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.shohoz.dtrainpwa

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স (Biman Bangladesh Airlines)

রাষ্ট্রায়ত্ব এই এয়ারলাইন্সটিতে অনলাইন সিট বুকিংয়ের সুবিধা যুক্ত হয় ২০১০ সালে। তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে ঘরে বসেই সম্পন্ন করা যায় টিকেট অর্ডার ও প্রাপ্তির কাজ। এখানে গন্তব্য, তারিখ, শ্রেণি নির্বাচন ও ইমেইল আইডি ও মোবাইল নাম্বারসহ যাত্রীর বিস্তারিত তথ্য প্রদান করতে হয়।

তারপর ডিজিটাল ব্যাংকিং বা মোবাইল পেমেন্ট সিস্টেমের মধ্যে যে কোনোটির মাধ্যমে পরিশোধ করা যায় টিকিটের মূল্য। অবশেষে ই-টিকিট প্রদান করা হয় যাত্রীদের ইমেলে।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: https://www.biman-airlines.com/

অ্যান্ড্রয়েড এবং অ্যাপেল দুই ব্যবহারকারীদের জন্য Biman Bangladesh Airlines-এর রয়েছে বিমান অ্যাপ।

অ্যান্ড্রয়েড প্লে-স্টোর লিঙ্ক: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.BimanAirlines.Biman&hl=en&gl=US

অ্যাপেল অ্যাপ-স্টোর লিঙ্ক: https://apps.apple.com/us/app/biman/id6444130555

সহজ (Shohoz)

দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিবহন মাধ্যমগুলোর ই-টিকিট প্রাপ্তির ক্ষেত্রে এক নির্ভরযোগ্য নাম সহজ। ট্রেনের টিকিটগুলো বিআরআইটিএসের (বাংলাদেশ রেলওয়ে ইন্টিগ্রেটেড টিকেটিং সিস্টেম) সঙ্গে যৌথভাবে ইস্যু করে এই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানটি।

২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত সহজ বাস, ট্রেন, লঞ্চ, প্লেন সব পরিবহনকে একটি একক মঞ্চের আওতায় নিয়ে এসেছে। তাদের ওয়েবসাইটে প্রতিটি পরিবহন মাধ্যমের জন্য আলাদাভাবে রওনা হওয়ার স্থান, গন্তব্য, ও যাত্রার তারিখ দেওয়ার পদ্ধতি রয়েছে। এর জন্য অবশ্যই একটি সার্বক্ষণিক ব্যবহৃত ইমেইল ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার সরবরাহ করা জরুরি।

মোবাইল কিংবা ব্যাংক কার্ডের মাধ্যমে অর্থ প্রদানের পর টিকেটের সফ্ট কপির লিঙ্ক পাওয়া যাবে ইমেল বা এসএমএসের মাধ্যমে।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: https://www.shohoz.com/

এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা যাবে স্মার্টফোন থেকেও।

গুগল প্লে-স্টোর লিঙ্ক: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.shohoz.rides

আইফোন অ্যাপ-স্টোর লিঙ্ক: https://apps.apple.com/us/app/shohoz-app/id1354321445?ls=1

গোজায়ান (GoZayaan)

বাংলাদেশের অগ্রগামী ওটিএ’র (অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি)-এর মধ্যে গোজায়ান অন্যতম। দেশের ভেতরের ও বাইরের এয়ার ফ্লাইট কেন্দ্রিক টিকেটিং প্ল্যাটফর্মটির পথ চলা শুরু হয় ২০১৭ সাল থেকে। ই-টিকেটের পাশাপাশি GoZayaan হোটেল, ট্যুর, এবং ভিসা সংক্রান্ত সুবিধাও প্রদান করে থাকে।

এখান থেকে টিকেট অর্ডার করতে হলে প্রথমে অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে। এর অধীনে টিকেট প্রাপ্তি সহ ফ্লাইটের যাবতীয় আপডেট পাওয়া যাবে। ওয়েবসাইটে ফ্লাইট সার্চের পাশাপাশি একাধিক ফ্লাইটের মধ্যে তুলনা করারও ফিচার রয়েছে।

ব্যাঙ্কিং ও মোবাইল পেমেন্ট সিস্টেমগুলোর মধ্যে প্রায় সবগুলোই থাকায় সব শ্রেণির গ্রাহকরাই অকপটেই ব্যবহার করতে পারেন।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: https://gozayaan.com/

এছাড়া আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড উভয় স্মার্টফোন গ্রাহকদের জন্য তাদের নিজস্ব অ্যাপও রয়েছে।

আইওএস অ্যাপ লিঙ্ক: https://apps.apple.com/us/app/gozayaan/id1635126688

অ্যান্ডয়েড অ্যাপ লিঙ্ক: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.gozayaan.app&hl=en

শেয়ার ট্রিপ (ShareTrip)

ট্রাভেল বুকিং বিডি নামের ছোট্ট ফেসবুক পেজটির উদ্দেশ্য ছিল প্লেনের টিকিট বিক্রি করা। ২০১৩ সালের এই উদ্যোগের অঙ্কুরে পরের বছর জন্ম নেয় শেয়ার ট্রিপ। এটিই দেশে প্রথমবারের মতো একযোগে ন্যাশনাল ও ইন্টার্‌ন্যাশনাল দুই ফ্লাইটের জন্য অনলাইন টিকিটিং পদ্ধতি চালু করে।

ShareTrip-এর ওয়েবসাইটের পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোন অ্যাপ রয়েছে। এমনকি সব প্ল্যাটফর্মই ফ্লাইটগুলোর রিয়েল-টাইম মূল্য তালিকা প্রদর্শন করে। সাধারণ কর্মদিবস, সপ্তাহান্ত ও ছুটি বিশেষে অর্থ পরিশোধের ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে গ্রাহক ইমেইলের মাধ্যমে ই-টিকিট পেয়ে যান।

বুকিংয়েরে জন্য অবশ্যই অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। আর এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরবর্তীতে ফ্লাইট বাতিল বা তারিখ পরিবর্তন সংক্রান্ত আবেদনগুলো রাখা যায়।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: https://sharetrip.net/

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=net.sharetrip&hl=en

আইওএস অ্যাপ: https://apps.apple.com/us/app/sharetrip-flight-shop-voucher/id1469335892

ফ্লাইট এক্সপার্ট (Flight Expert)

মক্কা গ্রুপ অব কোম্পানির এই ট্রাভেল এজেন্সি ২০১৭ সালের ১ মার্চ নিয়ে আসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে টিকিটিং পদ্ধতি। অবশ্য এই প্রযুক্তিকে ঘিরে পূর্ণাঙ্গ একটি ওয়েবসাইটের আত্মপ্রকাশ ঘটে ২০২২ এর ৯ জুলাই। বর্তমানে দেশের প্রথম সারির ফ্লাইট বুকিং সাইটগুলোর মধ্যে Flight Expert অন্যতম।

অন্যান্য এজেন্সিগুলোর থেকে যে বিষয়টি প্রতিষ্ঠানটিকে এগিয়ে রেখেছে তা হচ্ছে ‘বুক ন্যাউ (পে লেটার)’ ফিচার। এই প্রক্রিয়ায় অর্ডার নিয়ে কোনো পেমেন্ট ছাড়াই যাত্রীর জন্য টিকেট বুক করে রাখা হয়। পরে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে গ্রাহক টিকিটের অর্থ পরিশোধ করেন। সময়সীমা শেষ হওয়ার আগে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রাহককে পেমেন্টের রিমাইন্ডার দেওয়া হয়।

সফল ভাবে অর্থ প্রদানপূর্বক এয়ারলাইন্সের ইস্যূকৃত টিকেটের পিডিএফ ফাইল চলে যায় গ্রাহকের ইমেইল ঠিকানায়।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: https://flightexpert.com/

ওয়েবসাইট মোবাইল-বান্ধব হওয়া সত্ত্বেও এদের রয়েছে স্বতন্ত্র আইফোন ও অ্যান্ড্রয়েড।

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.flightexpert.b2c&hl=en

আইফোন অ্যাপ: https://apps.apple.com/ag/app/flight-expert/id6457255223

বিডিটিকিটস (bdtickets)

ঘরে বসে বাসের টিকিট সংগ্রহের জন্য রবি আজিয়াটার এই টিকেটিং পোর্টালটি ব্যাপকভাবে সমাদৃত। ২০১৫ সালে আত্মপ্রকাশের পর থেকে এরা প্রধানত দেশের আন্তঃনগর বাসগুলো নিয়ে কাজ করে আসছে। বর্তমানে bdtickets প্লেন বা লঞ্চের টিকিটও সরবরাহ করে তবে তার জন্য ১৬৪৬০ নাম্বারে ফোন দিতে হবে।

অন্যান্য টিকিটিং সাইটগুলোর মতো এদেরও রয়েছে নিবন্ধন, টিকেট অর্ডার, এবং পেমেন্ট সিস্টেম। তাদের মোবাইল অ্যাপ একটি; বিডিটিকেটস, যার অ্যান্ড্রয়েড এবং অ্যাপেল দুই সংস্করণই আছে।

যাত্রার সময় পরিবর্তন বা বাতিলের যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পাদন করা যায় যাত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: https://bdtickets.com/

স্মার্টফোন থেকে এই কার্য সম্পাদনের জন্য পৃথক অ্যাপও রয়েছে।

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.bluetech.bdtickets.launcher&hl=en

আইওএস অ্যাপ: https://apps.apple.com/us/app/bdtickets/id1552613900

বাইটিকিটস (Buy Tickets)

২০১৮ এর ১৯ আগস্ট আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বিমান টিকিটিং কার্যক্রম শুরু করে বাইটিকেট্স। ট্রাভেল এজেন্সি এয়ারস্প্যান লিমিটেডের এই উদ্যোগ বর্তমানে দেশের পর্যটন সেক্টরের এক স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। বাস, লঞ্চ, বিমানের টিকেট বিক্রির পাশাপাশি এদের হলিডে ট্যুর প্যাকেজ ও হোটেল সেবাও রয়েছে।

উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মতো Buy Ticketsও গ্রাহকদের জন্য সহজ ইন্টারফেসে টিকেট কেনার সুযোগ দেয়। দেশের সমসাময়িক ওটিএগুলোর মতো এটিও এসএমএস বা ইমেলের মাধ্যমে গ্রাহককে ই-টিকেট সরবরাহ করে।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: https://buytickets.com.bd/

স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য এই পরিষেবাটি শুধু অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মে সমর্থিত।

যাত্রী (Jatri)

২০১৯ এ আত্মপ্রকাশ করা এই সাইটটির বিশেষত্ব হলো বাস ট্র্যাকিংয়ের সুবিধা। এর মাধ্যমে সম্ভাব্য যাত্রীরা বাসের বর্তমান অবস্থান দেখে তার স্ট্যান্ডে পৌঁছার সময়টি যাচাই করতে পারেন।

যাত্রীর নিজস্ব ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ উভয় মাধ্যমেই এই ফিচারটি রয়েছে। সাইটে নিবন্ধনের পর নির্ধারিত অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে যাতায়াতের যাবতীয় তথ্য পাওয়া যায়। এই তথ্য পছন্দের বাসটি নির্বাচনের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে।

মূল্য পরিশোধের জন্য Jatri এর রয়েছে বিশেষ ডিমানি যাত্রী কার্ড। এর সঙ্গে ডিজিটাল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ভিসা বা মাস্টার কার্ড যুক্ত করার সুবিধা আছে। ফলে যাত্রীরা তাৎক্ষণিকভাবে ডিজিটাল মাধ্যমে যাতায়াতের ভাড়া দিতে পারে।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: https://www.jatri.co/

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.jatri.jatriuser&hl=en&gl=

পরিবহন.কম (paribahan.com)

এই সাইটটিতে দেশের বর্তমান অধিকাংশ পরিবহন পরিষেবার এপিআই (অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টার্ফেস) সংযুক্তি রয়েছে। তাই প্রতিষ্ঠানটি স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে বিস্তৃত পরিসরে টিকিটিং সেবা প্রদান করতে পারে।

paribahan.com-এর আওতাভুক্ত পরিবহনগুলো হলো বাস, লঞ্চ এবং বিমান। এগুলোর যে কোনোটির টিকেট কেনার সময় যাত্রীরা নিজের পছন্দ মতো পরিবহন কোম্পানি বাছাই করতে পারেন। একইসঙ্গে দেশের প্রায় সবগুলো অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থার সুবিধা রেখেছে ওয়েবসাইটটি।

ওয়েবসাইট লিঙ্ক: https://paribahan.com/

তবে অসুবিধার জায়গা হচ্ছে পরিবহন.কমের কোনো মোবাইল অ্যাপ নেই।

অনলাইনে বাস, ট্রেন, ও বিমানের টিকিট ক্রয়ের এই ১০টি প্রতিষ্ঠান জনসাধারণের যাতায়াত ব্যবস্থার মানোন্নয়ন করেছে। সরকারি দিক থেকে এই বৃহৎ ভূমিকায় অবদান রাখছে বাংলাদেশ রেলওয়ে ই-টিকিটিং সার্ভিস। দেশ-বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে টিকিটিং ব্যবস্থাকে উন্নত করেছে বিমান বাংলাদেশ, শেয়ার ট্রিপ, গোজায়ান এবং ফ্লাইট এক্সপার্ট। এগুলোর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যাত্রীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে সহজ, বিডিটিকেট্স, ও বাইটিকেট্স। পিছিয়ে নেই শুধু দেশের আভ্যন্তরীণ পরিবহনগুলোতে সীমাবদ্ধ থাকা যাত্রী এবং পরিবহন। সর্বোপরি, এই প্রতিষ্ঠানগুলো এখন কাগুজে টিকেট ব্যবস্থার উৎকৃষ্ট বিকল্প, যা নাগরিক জীবনকে ধাবিত করছে উন্নত জীবন ধারনের দিকে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com