বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
এআই গেম স্টুডিও তৈরি করবেন ইলন মাস্ক শেখ পরিবার ও ৯ গ্রুপের সম্পদের খোঁজে ১০ টিম ব্যবসায়ী গ্রুপের মধ্যে রয়েছে এস আলম, সামিট, বেক্সিমকো বসুন্ধরা, ওরিয়ন, নাশা ও জেমকন গ্রুপ যুক্তরাজ্যে ই-ভিসা নিয়ে বিপাকে হাজারো বাংলাদেশি পর্যটকদের স্বাগত জানাবে আড়াই হাজার পান্ডা কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হয়ে যেতে বললেন ট্রাম্প দেশের মাটিতে দাঁড়িয়েই দেখুন কাঞ্চনজঙ্ঘা ঢাকায় নিয়োগ দিচ্ছে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল, বেতন এক লাখ ৮৩ হাজার মুন্নী সাহা সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টে বেতনের বাইরে জমা হয় ১৩৪ কোটি সিলেটের প্রথম ফাইভ স্টার রেস্টুরেন্ট ‘প্লাটিনাম লাউঞ্জ’ ঘুরে আসুন ঢাকা হেরিটেজ রিসোর্টে

খোদ রাজস্থানের বুকেই রয়েছে মুনল্যান্ড, যেখানে বহু মানুষ আসছেন ফটোশুটের জন্য 

  • আপডেট সময় বুধবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
পৃথিবীর বুকে দাঁড়িয়েও কি চাঁদের মাটিতে পা রাখা যায়? আর যদি এর উত্তর খুঁজতে চান তবে পাড়ি দিতে হবে আমাদের দেশেরই মরুরাজ্য হিসাবে পরিচিত রাজস্থানে। আজমের এবং জয়পুর যাওয়ার পথেই পড়ে ছোট্ট একটা শহর। শহরের নাম কিষাণগড়। আর সব রহস্য লুকিয়ে সেই শহরেই।মূলত, ‘গোলাপি শহর’ বলে চিহ্নিত জয়পুর থেকে এই স্থানের দূরত্ব ১০০কিলোমিটার। আর এখানেই রয়েছে ‘চাঁদের মাটি’। পরিবেশবিদদের মতানুসারে রাজস্থানের এই ছোট্ট শহর চাঁদের শহর নামে পরিচিত। আসুন এই শহরটিকে কেন চাঁদের শহর বলে বলা হয়ে থাকে তা জেনে নিই আজকের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে
আদতে ওই জায়গা প্রথমে পরিচিত ছিল ভাগাড় বা ‘ডাম্পিং গ্রাউন্ড হিসাবে। তবে সব থেকে আশ্চর্যের বিষয় হল এখানে দৈনন্দিন বর্জ্য ফেলা হয় না। তাই এখানে না আছে পচা গন্ধ বা মৃতপ্রাণীর দেহাবশেষ। কিন্তু যে বর্জ্য ফেলা হয় তার ফলেই গোটা এলাকা ‘চাঁদের দেশ’-এ রুপান্তরিত হয়েছে।আদতে রাজস্থান ভারতবর্ষের বিভিন্ন এলাকার মানুষের কাছে মার্বেলের জন্য বিখ্যাত, এই রাজ্য থেকে দেশের নির্মাণকাজের জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গায় মার্বেল যায়। কিষাণগড় এমন একটি শহর যেখানে ঘরে ঘরে মার্বেলের ব্যবসা করে থাকেন। এই অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষের প্রধান জীবিকা আমার আপনার ঘরে যে মার্বেল পাথর বসানো হয়ে থাকে তা তৈরি করা।
আর ঠিক সে কারণেই লোকমুখে এই স্থানের পরিচিত বাড়ছে। কিষাণগড়ের ভাগাড়ই হয়ে উঠেছে রাজস্থানের ‘মুন ল্যান্ড।’ সোশ্যাল মিডিয়ায় কিষাণগড়ের ছবি ছড়িয়ে পড়ার পরেই এ নিয়ে উৎসাহ বৃদ্ধি পিয়েছে। সাদা প্রান্তরে অনেকে ফটোশুটের জন্যেও আসছেন। তার জন্যে টাকাও দিতে হচ্ছে এখানে। সকাল ১০ টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ঘুরে দেখার জন্য খোলা থাকে এই স্থান।তবে একটা বিষয় এখানে উল্লেখ করা যায় এই এলাকায় ঘোরাঘুরি কতটা স্বাস্থ্যকর তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েই যায়, কারণ, মার্বেলের ধুলো বা জল কি আদৌ শরীরের পক্ষে ভাল? এ সব নিয়ে মাথা ঘামাতে আগ্রহী নন অবশ্য উৎসাহী লোকজন। তাঁরা ‘চাঁদের মাটি’-তে ঘোরাঘুরিতে ব্যস্ত।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com