আকর্ষণীয় বেতন ও সুযোগ-সুবিধায় সাউথ কোরিয়া এখন শ্রমবাজারে অন্যতম নাম। দেশটির মোট শ্রমবাজারে বাংলাদেশের হিস্যা অতি সামান্যই। কর্মনিষ্ঠা, সততা ও নিয়মানুবর্তিতায় বাংলাদেশি শ্রমিকেরা এখন দেশটিতে জনপ্রিয়তার শীর্ষে। দেশটিতে বাংলাদেশি কর্মীদের
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বোয়িং-৭৩৭ মডেলের উড়োজাহাজের জন্য দক্ষ ক্যাপ্টেন নেবে প্রতিষ্ঠানটি। বিজ্ঞপ্তিতে বর্ণিত যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন যে কেউ। পদের নাম: ক্যাপ্টেন পদসংখ্যা: ৮
বর্তমানে বেশিরভাগ বিজ্ঞানপ্রেমী শিক্ষার্থীরা তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবার চাহিদা বর্তমানে চোখে পড়ার মতো। তবে এসব ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনার
বাণিজ্যিক উড়োজাহাজের বোর্ডিংয়ের আগে ও ফ্লাইট চলাকালে যাত্রীদের সেবা দেবার কাজ করে থাকেন একজন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট বা কেবিন ক্রু। এ পেশায় ভালো উপার্জনের পাশাপাশি রয়েছে দেশ-বিদেশ ঘোরার সুযোগ। এক নজরে
পড়ালেখা, ভ্রমণ, পেশাগত ও ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বিদেশ যাত্রার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো সঠিকভাবে কাগজপত্র তৈরি করা। এ কাজে একজন ইমিগ্রেশন কনসালট্যান্ট মানুষকে সহযোগিতা করে থাকেন। বিশ্বায়নের যুগে এক দেশ
দেশ-বিদেশ ভ্রমণ, আজন্ম লালিত স্বপ্নের জাল বুনে থাকে অনেক স্মার্ট-শিক্ষিত নারীরা। যাঁরা আকাশছোঁয়ার স্বপ্ন দেখেন, পাখির মতো আকাশে উড়ে বেড়াতে চান, সারা বিশ্বকে খুব কাছ থেকে দেখতে চান, তাঁদের জন্য
আপনি যদি জীবন কে উপভোগ করতে ও স্বাদ নিতে পছন্দ করেন তাহলে এয়ার হোস্টেস হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। কাজের সুবাদে দেশ বিদেশে নানা জায়গায় ঘুরে দেখার সুযোগ মেলে এয়ার হোস্টেসদের।
আমাদের দেশে প্রতিনিয়ত আসছে অসংখ্য ট্যুরিস্ট। এসব ট্যুরিস্টকে ঘুরে বেড়ানোর জন্য প্রয়োজন হয় একজন গাইডের। যিনি ট্যুরিস্টদের ভ্রমণ সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন। যারা ভ্রমণ পিপাসু কিংবা ঘুরে বেড়াতে পছন্দ
কী ধরনের যোগ্যতা থাকতে হয়? শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ স্বীকৃত অ্যাভিয়েশন ইনস্টিটিউট থেকে কোর্স সম্পন্ন করার পর লাইসেন্স নিতে হবে আপনাকে। পাইলট হতে হলে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানসহ উচ্চমাধ্যমিক পাশ করা
পৃথিবীতে প্রতি বছর বিমান পরিবহনে ২৩ হাজার পাইলট ও বিমান রক্ষণাবেক্ষণে ৩০ হাজার জনবল দরকার হচ্ছে। আগামী ২০ বছরে এভিয়েশন সেক্টরে ১৭ হাজার নতুন দ্রুতগামী বাণিজ্যিক বিমানসহ ২৫ হাজার নতুন