1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
কানাডার স্টুডেন্ট ভিসা
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০১:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সস্তায় বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার বিজ্ঞানসম্মত গাইড ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন ক্রিপটিক গর্ভাবস্থা – যখন নিজেই জানেন না আপনি গর্ভবতী পর্যটন ভিসায় বিদেশ গিয়ে কাজ করলে কী কী শাস্তি হতে পারে স্পা থেকে সিনেপ্লেক্স , যা যা আছে বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল বিমানবন্দরে তিন বছরে পাঁচ লাখ কর্মী নেবে ইটালি, সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশিরাও চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইইউতে অভিবাসী কমেছে ২০ ভাগ, শীর্ষে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ ভারতের এই গ্রামে মেয়েদেরকে কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়

কানাডার স্টুডেন্ট ভিসা

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৩

প্রত্যেকটি দেশের ভিসা আবেদনের জন্য নিয়ম-কানুন রয়েছে। বিশ্বের অন্যতম শান্তিপ্রিয় ও অর্থনীতি সমৃদ্ধ দেশ কানাডা যেতেও ভিসার রিকোয়ার্মেন্টস পূরণ করতে হবে। একেক ভিসার একেক নিয়ম-কানুন। আসুন জেনে নেই কিভাবে কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়।

১. প্রথমেই আপনাকে সব কাগজপত্র জোগাড় করতে হবে। যে কাগজপত্রগুলো আপনার ভিসা আবেদনের সময় ফাইলের সাথে জমা দিতে হবে।

২. কাগজপত্র হলো- কানাডার ইউনিভার্সিটি বা কলেজ থেকে অ্যাডমিশন লেটার বা এক্সেপট্যান্স লেটার, সব শিক্ষা সনদ ও নম্বরপত্র, জন্ম সনদ, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, টিউশন ফি পেমেন্ট রিসিপ্ট, ব্যাংক স্পন্সর লেটার ও স্পন্সর ব্যক্তির আয়ের উৎস ইত্যাদি।

৩. সব কাগজপত্র সংগ্রহ করার পর ভিসার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। আবেদনের সব ফরম www.cic.gc.ca এ ঠিকানায় পাবেন। প্রথমে ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় ফরম ডাউনলোড করে নিতে হবে। এরপর ফরম পূরণ করতে হবে। প্রত্যেকটি ফরমের একেকটি নম্বর আছে।

৪. স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রথমেই ভিসা অফিস ইন্সট্রাকশন ফরম নম্বর আই.এম.এম-৫৮৫০ ভালো করে পড়ে নিতে পারেন। সেখানে ফরম পূরণের নিয়ম বিস্তারিত লেখা আছে। এরপর ডকুমেন্টস চেকলিস্ট ভালোভাবে পড়তে হবে। সেখানে কোন কোন ফরম পূরণ করতে হবে, তা ফরম নম্বরসহ বিস্তারিত দেওয়া আছে। এছাড়া ডকুমেন্টস চেকলিস্ট কানাডা ভিসা ফ্যাসিলিটেশন সেন্টার (ভিএফএস) থেকে নিতে পারেন।

৫. স্টুডেন্ট ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফরম নম্বর আই.এম.এম-১২৯৪ই পূরণ করতে হবে।

৬. ফ্যামিলি ইনফরমেশন ফরম নম্বর আই.এম.এম-৫৭০৭ পূরণ করতে হবে।

৭. ভিসা আবেদনকারী যদি ১৮ বছরের নিচে হয়, তবে কাস্টোডিয়ান ডিক্লারেশন ফরম নম্বর আই.এম.এম-৫৬৪৬ পূরণ করতে হবে।

৮. যদি কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন কনসালটেন্ট (আই.সি.সি.আর.সি) দিয়ে ফাইলটি প্রসেস করে থাকেন, তবে ইউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ ফরম আই.এম.এম-৫৪৭৬ পূরণ করতে হবে।

৯. স্টুডেন্ট ভিসার জন্য একটি কোশ্চেনারি ফরম আছে। তা পূরণ করতে হবে এবং ফাইলের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।

১০. যিনি আপনার স্পন্সর হবেন, তার আয়ের উৎস দেখাতে হবে। এক্ষেত্রে তার বাৎসরিক আয়, টিআইএন সার্টিফিকেট ও রিলেশনশীপ প্রমাণ করতে হবে।

১১. বর্তমান পদ্ধতিতে বায়োমেট্রিক সিস্টেম চালু হয়েছে। সুতরাং প্রিন্টেড ছবি আর লাগে না।

১২. ঢাকার গুলশানে ডেল্টা লাইফ টাওয়ারে কানাডা ভিএফএসে গিয়ে টোকেন নিয়ে সিরিয়ালি ফাইল জমা দিতে হবে। অনলাইনে কোনো অ্যাপয়েন্টমেন্টের ব্যবস্থা নেই। বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই ও সিঙ্গাপুরের জন্য সেন্ট্রালাইজড প্রসেসিং সেন্টার সিঙ্গাপুরে। বাংলাদেশের প্রতিটি ফাইল মূলত সিঙ্গাপুর থেকে প্রসেসিং হয়ে ঢাকায় কানাডা ভিএফএসের মাধ্যমে জমা ও বিতরণ করা হয়। ফাইল জমা দেওয়ার সময় অবশ্যই ভিসা ফি সঙ্গে রাখতে হবে।

১৩. ভিএফএস বা অ্যাম্বাসি ফাইল প্রসেসিংয়ে সাধারণত ২১-২৬ কার্যদিবস সময় নিয়ে থাকে। সুতরাং হাতে সময় রেখেই ফাইল জমা দিতে হবে।

১৪. ফ্যামিলি ইনফরমেশন ফরমে সব ব্যক্তির নাম অবশ্যই ইংলিশের পাশাপাশি নিচে বাংলায় লিখতে হবে।

১৫. কাগজপত্র যদি বাংলায় থাকে, তবে একজন রেজিস্ট্রার্ড ল’ইয়ারের দ্বারা ইংরেজিতে অনুবাদ ও নোটারাইজেশন করে নিতে হবে। অ্যাম্বাসিতে বাংলা ভাষার কোন কাগজপত্র জমা নেওয়া হয় না।

১৬. অ্যাম্বাসি যে কোন অ্যাডিশনাল ডকুমেন্টস চাইতে পারে। সেটিও মাথায় রাখতে হবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com