বাবার মৃত্যুর পর আর্থিক সংকটের মুখে পড়া পরিবারের সম্বল হয়ে উঠলেন দীপ্তা। কর্পোরেটের চাকরি ঝাঁ চকচকে, কিন্তু মাস গেলে যা মাইনে, তাতে দুই বোন, আর মায়ের হেসে খেলে দিন গুজরানের উপায় নেই।
ইঞ্জিনিয়রিং পাশ করে কর্পোরেটে চাকরি শুরু করেছিলেন, আর পাঁচজন যেমন করেন। কিন্তু বাবার মৃত্যু আচমকাই ঘুরিয়ে দিল জীবনের মোড়। স্টিয়ারিং হাতে ধরলেন তরুণী, জীবনের এবং গাড়ির। সংসার টানতে বেছে নিলেন অ্যাপ ক্যাব চালানোর পেশা। চেনা ছক ভেঙে কলকাতার দীপ্তা ঘোষ এখন অনেকের কাছেই রোল মডেল হয়ে উঠছেন।
পরিবারের সমর্থন ছিল কতোটা? বাবার মৃত্যুর পর আর্থিক সংকটের মুখে পড়া পরিবারের সম্বল হয়ে উঠলেন দীপ্তা। কর্পোরেটের চাকরি ঝাঁ চকচকে, কিন্তু মাস গেলে যা মাইনে, তাতে দুই বোন, আর মায়ের হেসে খেলে দিন গুজরানের উপায় নেই। তাই, মনে অনেকটা সাহস নিয়ে চাকরি ছেড়ে ক্যাব চালানোর সিদ্ধান্ত নিলেন দীপ্তা। মায়ের সমর্থন ছিল, আবার দ্বিধাও ছিল।
এখন দীপ্তা পাকা ড্রাইভার। রাত বিরেতে যাতায়াত করতে হলে দীপ্তাকে ড্রাইভার হিসেবে পেলে অনেকটা নিরাপদ বোধ করেন জেনে দীপ্তার মুখে লেগে থাকে তৃপ্তির হাসি।