ওয়েষ্টিন হোটেলটি ঢাকার সবচেয়ে বিলাসবহুল এলাকা গুলশানের প্রানকেন্দ্রে অবস্থিত। হোটেলটি ২৪ তলা। হোটেলটির বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই এর ভিতর কি বিশাল আয়োজন। হোটেলটি ডিপলোমেটিক জোনে অবিস্থত হওয়ায় বিদেশি গেস্ট সবসময় ভরপুর থাকে। হোটেলটি গুলশানের একদম প্রাইম লোকেশনে। হোটেল থেকে বের হলেই প্রয়োজনীয় সবকিছু পাওয়া যায় হাতের নাগালে। এই হোটেলটির উপরের তলাগুলো থেকে পুরো গুলশান সিটি দেখতে পাওয়া যায়।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে মাত্র ২০ মিনিটে আসা যায়। রুম ভাড়ার সাথে ব্রেকফাস্ট ফ্রি।
হোটেলটিতে ২৩৫ টি লাক্সারিয়াস রুম রয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ২৪ টি লাক্সারিয়াস সুইটস। বেড আর বাথরুম এ আভিজাত্যের ছোয়া পাওয়া যায়।
ওয়েষ্টিন হোটেলে ৫টি রেষ্টুরেন্ট এবং ১টি বার রয়েছে। রেষ্টুরেন্টগুলোর খাবার অনেক উন্নত ও সুস্বাদু। ওয়েষ্টিনের খাবারের সুনাম রয়েছে। যারা এখানে কখনো খেয়েছেন তারা এর মান ও স্বাদ নিয়ে খুবই সন্তুষ্ট।
সার্ভিস সমূহ: ১। ২৪ ঘন্টা রুম সার্ভিস, ২। এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার, ৩। বেবি সিটিং, ৪। বার, ৫। রেষ্টুরেন্ট ও কফি শপ, ৬। বিজনেস সেন্টার, ৭। কার পার্কিং, ৮। কনসিয়ার্স ও বলরুম (বিয়ে বা অনুষ্ঠানের জন্য), ৯। এলিভেটর, ১০। এক্সিকিউটিভ ফ্লোর, ১১। ফেসিলিটিস ফর ডিজবল, ১২। ফ্যামিলি রুম, ১৩। লন্ড্রি সার্ভিস, ১৪। মিটিং রুম, ১৫। নাইট কøাব ১৬। সুইমিং পুল ১৭। পুল সাইড বার, ১৮। সেইফ ডিপোজিট বক্স, ১৯। সেলুন এবং পার্লার, ২০। গিফ্ট শপ, ২১। কার সার্ভিস, ২২। হট টাব, ২৩। ম্যাসেজ, ২৪। আউটডোর পুল, ২৫। সওনা, ২৭। স্পা, ২৮। স্টিমরুম।
হোটেলের পাঁচ তলায় সুইমিং পুল এরিয়া। এখানে স্মালিস নামের একটি বার এবং রেস্টুরেন্ট রয়েছে। পুল সাইটটা খুবই সুন্দর। এখানে এসে মনে হবে গ্রাউন্ড ফ্লোরের কোন গার্ডেনে সুইমিং পুলটি অবস্থিত। সুইমিং পুল ছাড়াও জিম, মিটিং রুম, হলরুম সহ বিয়ে, জন্মদিন এবং যে কোন অনুষ্ঠান আয়োজনের বিশেষ ব্যবস্থা।
বিশেষ দিনগুলোতে রেস্টুরেন্টে থাকে বিশেষ মেনু। করোনার কারণে পুল কয়েকমাস বন্ধ থাকার পর বর্তমানে তাদের সার্ভিস পুনরায় চালু হয়েছে এবং রেস্টুরেন্টগুলো অতিথিদের চমকপ্রদ ও নতুন নতুন অফার নিয়ে অপেক্ষা করছে। ঢাকা এয়ারপোর্টে স্কাই লাউঞ্জের ফুডের দায়িত্বে আছে ওয়েষ্টিন হোটেল।
যেকোন ধরনের তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন +৮৮০২৯৮৯১৯৮৮ নম্বরে।