যুক্তরাষ্ট্রে বৈধভাবে বসবাসকারী অভিবাসীরাও এখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন দমন অভিযানের আওতায় পড়েছেন এবং তাদের বহিষ্কারের মুখে পড়তে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বহিষ্কার কর্মসূচি চালানোর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণে ট্রাম্প এবার
ছোটবেলা থেকেই টেলিভিশনের পর্দায় সুইজারল্যান্ডের আল্পস, ব্যাংককের জমজমাট রাস্তা, বা ব্যালির সূর্যাস্ত দেখে কি কখনও ভেবেছেন, “আমার পক্ষে কি এগুলো কখনও দেখা সম্ভব?” হ্যাঁ, সম্ভব! শুধু সম্ভবই নয়, সঠিক পরিকল্পনা
যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে আবেদনকারী বাংলাদেশিদের জন্য আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন। শিগগিরই তাদের জন্য চালু হতে যাচ্ছে ই-ভিসা পদ্ধতি। যে পদ্ধতি হবে পুরোপুরি কাগজবিহীন, ডিজিটাল ও অনলাইনভিত্তিক। ১৫ জুলাই
পর্যটন ভিসার মূল উদ্দেশ্য হলো ভ্রমণ এবং স্বল্প সময়ের জন্য অবস্থান করা। এই ভিসায় কাজ করা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ এবং বিভিন্ন দেশের ইমিগ্রেশন আইন লঙ্ঘন করে। পর্যটন ভিসায় বিদেশ গিয়ে কাজ
বিশ্বে আকাশপথে চলাচলের ক্ষেত্রে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের জন্য বেশিরভাগ বিমানবন্দরই আরামদায়ক কোনও জায়গা নয়। তবে কিছু ব্যতিক্রমও রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের ইঞ্চিয়ন তেমনই এক বিমানবন্দর। অপেক্ষমাণ যাত্রীদের আরাম ও বিনোদনের
শ্রমবাজারের ঘাটতি পূরণে আইনি অভিবাসনের সুযোগ তৈরি করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশ ইটালি৷ তারই অংশ হিসাবে ২০২৬ থেকে ২০২৮ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশগুলো থেকে অন্তত পাঁচ লাখ নতুন কর্মী
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে বহিঃসীমান্ত দিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে ঢুকেছেন ৭৫ হাজার নয়শ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী৷ তাদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশিরা৷ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সীমান্ত সুরক্ষা সংস্থা ফ্রন্টেক্স এ তথ্য জানিয়েছে৷
মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে দেশটি। কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভেরিফায়েড ফেসবুক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ওই স্ট্যাটাসে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারের
ইউরোপে অনিয়মিত অভিবাসনের জন্য সবচেয়ে ব্যস্ত ও বিপজ্জনক পথ হিসেবে আবারও সামনে এসেছে সেন্ট্রাল মেডিটেরেনিয়ান রুটের নাম। আর এই রুটে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি অবৈধ অভিবাসী লিবিয়া হয়ে ইতালিতে প্রবেশ করছেন।
আজ আমরা একবিংশ শতাব্দীতে বাস করলেও আমাদের চারপাশে এখনো কিছু ঐতিহ্য রয়েছে যা আপনি বিশ্বাস করবেন না। ভারতের প্রতিটি রাজ্যেই কিছু প্রাচীন রীতিনীতি অনুসরণ করা হয়। তবে হিমাচল প্রদেশের মণিকর্ণা