কিছুদিন আগে অনেক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উত্তর কোরিয়ার নতুন পর্যটন উদ্যোগ নিয়ে বেশ আলোচনা তৈরি হয়। সেখানে সমুদ্রের পাশে পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠেছে। এর সঙ্গে রয়েছে বিলাসবহুল হোটেল। তখন থেকে ভাবা হচ্ছিল,
বিশ্বব্যাপী পর্যটনের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে শুধু সস্তা ভ্রমণের সুবিধাই নয়, দরকার সঠিক পরিকল্পনা ও অভিজ্ঞতার মান নিশ্চিত করা। ভিয়েতনাম সেদিকেই এগিয়ে চলেছে। দেশটি ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে হয়ে উঠছে এক ‘নতুন
এবার স্টুডেন্ট ভিসা থেকে এ্যাসাইলাম চাইলে কঠোর হবে ব্রিটিশ সরকার। কারন গত কয়েক বছরের ডাটা বা পরিসংখ্যান বলছে ব্রিটেনে যতো মানুষ এ্যাসাইলাম চেয়েছেন তাদের ১৩ শতাংশ স্টুডেন্ট। বিশাল সংখ্যক স্টুডেন্ট
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপের দিকে হাঁটছে ব্রিটিশ সরকার। দেশটিতে অবস্থানরত হাজার হাজার বিদেশি শিক্ষার্থীর সঙ্গে তারা সরাসরি যোগাযোগ করে সতর্ক করতে যাচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে,
ইতালি পড়তে আগ্রহী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত একদিনে সর্বোচ্চ ২০টি অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণের সীমা নির্ধারণ করেছে ঢাকাস্থ ইতালি দূতাবাস। ৪ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে
চলতি অর্থবছরে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর বেড়েছে কয়েক গুণ, তবে সরকারি তহবিল থেকে ঠিকমতো অর্থছাড় হলেও বেসরকারি আটক কেন্দ্রগুলোর ভেতরকার পরিস্থিতি মানবেতর বলে সংবাদ প্রকাশ করেছে জার্মানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে।
ফেডারেল আইনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পরিচয় যাচাই-বাছাইয়ে ইচ্ছুক ও অ্যামেরিকায় কাজ করার যোগ্যতা থাকা ব্যক্তিরা আবেদন করতে পারবেন। নিউ ইয়র্ক সিটি কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী
যুক্তরাষ্ট্র সরকার আগামী ১ অক্টোবর ২০২৫ থেকে নতুন একটি ২৫০ ডলারের নতুন “ভিসা ইন্টেগ্রিটি ফি” চালু করতে যাচ্ছে। এই অতিরিক্ত ফি যুক্ত হওয়ার ফলে ভিসা আবেদনকারীদের এখন থেকে মোট ৪৪২
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের নানামুখী নীতির কারণে বিদেশি পর্যটকরা যুক্তরাষ্ট্রে আসতে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশটিতে বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে কমছে। সাম্প্রতিক সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই মাসে
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর ইমিগ্রেশন ক্র্যাকডাউনে উদ্বেগ- উৎকণ্ঠার মধ্যেই আরো ব্যাপক আকারে অবৈধ অভিবাসী ধরপাকড় ও বহিষ্কারের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইস)। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসী বহিষ্কার কর্মসূচি