ভারতের এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিশেষ ফ্লাইটে শিশুসহ ২০৫ ভারতীয় নাগরিককে নয়াদিল্লিতে ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে। বুধবার সকালে ফ্লাইটটি নয়াদিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ভারতীয় নাগরিকদের সরিয়ে নিতে মঙ্গলবার
সাবেক সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল আজিজের স্ত্রী-সন্তান বাহরাইনে গেছেন। বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার ফ্লাইটে ঢাকা থেকে বাহরাইন যান তারা। সেখান থেকে তাদের দুবাই যাওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে ফ্লাইটে আজিজের যাওয়ার তথ্য গোয়েন্দাদের
বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন এবং কনস্যুলেট থেকে নিজেদের অপ্রয়োজনীয় কর্মীদের ফিরিয়ে নিয়েছে ভারত। বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে জরুরি নয় এমন কর্মীদের ফিরিয়ে নেয় দেশটি। বুধবার (৭ আগস্ট) এই তথ্য
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জন্য মনোনীত ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশবাসীর উদ্দেশে একটি বার্তা দিয়েছেন। চিকিৎসার জন্য বর্তমানে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অবস্থানরত ড. ইউনূস আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে দেশে ফিরবেন। তিনি আসার
বাংলাদেশে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে দীর্ঘদিনের নেতা শেখ হাসিনা হঠাৎ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার আগের রাতে সেনাপ্রধান তাঁর জেনারেলদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সিদ্ধান্ত নেন কারফিউ বলবৎ রাখতে সেনারা বেসামরিক লোকদের
দেশ থেকে পালানোর পর বর্তমান ভারতে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। গত ২৪ ঘণ্টা ধরে সেখানে অবস্থানরত শেখ হাসিনার চূড়ান্ত গন্তব্য কোথায় হবে, সেটা নিয়ে অনিশ্চয়তা এখনো রয়ে গেছে। ভারতীয় গণমাধ্যমে
দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর অবশেষে পাসপোর্ট হাতে পেলেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও তিন বারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (০৬ আগস্ট) দুপুরে দ্রুতগতিতে তার পাসপোর্ট নবায়নের সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। পরে
দেড় যুগ আগে নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতে বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে সম্মানের আসনে আসীন করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। হয়ে ওঠেন দেশবাসীর গর্বের মানুষ। এরপর ইউনাইটেড স্টেটস প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং
ছাত্র বিক্ষোভ দমাতে গিয়ে নির্বিচারে হত্যা-দমন-পীড়নের পর দেশ ছেড়ে ভারতে অবস্থান নেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিসা বাতিল করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। শেখ হাসিনার ভিসা বাতিলের তথ্য নিশ্চিত করেছে দেশটির স্টেট
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। গতকাল ভোররাতে প্রথম প্রফেসর ড. ইউনূসের নাম প্রস্তাব করে বার্তা দেয়া হয় আন্দোলনের সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে।