বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৫৯ অপরাহ্ন

ইউরোপ এবং শেনজেন: পার্থক্য এবং ভিসার বিষয়গুলো কি কি

  • আপডেট সময় বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫
ইউরোপের কিছু দেশ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (EU) সদস্য, কিছু শেনজেন এলাকার সদস্য, আবার কিছু কোনো গ্রুপেরই অংশ নয়।
শেনজেন এলাকা (Schengen Area):
এটি ২৯ টি দেশের একটি অঞ্চল যেখানে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ নেই।এই এলাকায় আপনি একবার ভিসা পেলে যেকোনো শেনজেন সদস্য দেশে বিনা বাধায় ভ্রমণ করতে পারবেন। এটি ৯০ দিনের মধ্যে স্বল্পমেয়াদী ভ্রমণের জন্য প্রযোজ্য l
অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রীস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, লাক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, লিচেনস্টেইন এবং ক্রোয়েশিয়া, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU) সদস্য কিন্তু শেনজেন নয়: – সাইপ্রাস, আয়ারল্যান্ড ইত্যাদি EU সদস্য কিন্তু এখনো শেনজেনের অন্তর্ভুক্ত নয়।
এসব দেশে যেতে হলে তাদের নিজস্ব ভিসা লাগে শেনজেন ভিসা দিয়ে যাওয়া যাবেনা ।
ইউরোপ মহাদেশে অবস্থিত কিন্তু EU এবং শেনজেন সদস্য নয়: – এসব দেশে যাওয়ার জন্য আপনাকে তাদের নিজস্ব ভিসা নিতে হবে। শেনজেন ভিসা দিয়ে যেতে পারবেন না l
যুক্তরাজ্য, উক্রেন, সার্বিয়া, তুরস্ক, বেলারুশ, রাশিয়া, আলবেনিয়া, উত্তর মেসিডোনিয়া, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা এবং মলদোভা।
পরামর্শ : ইউরোপ আসার আগে এই বিষয়গুলো নিয়ে একটু রিসার্চ করে আসবেন l নাহলে অনেক দালালরাই ভুলভাল বুঝিয়ে টাকা নিয়ে নিতে পারে l এতে করে আপনি দালালদের প্রতারণা থেকে বাঁচতে পারেন। সঠিক ভিসা নিয়মাবলী জানার জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস বা কনস্যুলেটে যোগাযোগ করা সবচেয়ে ভালো। এছাড়া, ভ্রমণ নিয়ে নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com