যোগাযোগ : ০১৬১৭০০৫৫১১-৩ (অফিস সময়ে), ০১৬১৭০০৫৫১৫-৬ (ছুটির দিনে)।গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফশ্রীমঙ্গল শহর থেকে অল্প দূরে রাধানগর এলাকায় চা বাগানের টিলায় গড়ে উঠেছে অত্যাধুনিক অবকাশযাপন কেন্দ্র গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ। পাঁচতারা মানের এই রিসোর্টে চা বাগানের পাশাপাশি রয়েছে সুইমিংপুল, স্পা, জিম, মুভি থিয়েটার, লাইব্রেরি, ব্যাংকুয়েট হল ও করপোরেট মিটিং হল, গলফ কোর্স, বাস্কেটবল কোর্ট, পুল, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন কোর্ট ও চিলড্রেন প্লে জোন। অতিথিদের জন্য সুস্বাদু দেশি-বিদেশি সব খাবার পাওয়া যাবে। আছে আকর্ষণীয় গ্র্যান্ড হানিমুন প্যাকেজ।যোগাযোগ : ০১৭৩০৭৯৩৫০১-৪।
দ্য প্যালেস লাক্সারি রিসোর্ট
প্রকৃতির সান্নিধ্য উপভোগ করার সব রকম সুবিধা রেখে বানানো হবিগঞ্জের দ্য প্যালেস লাক্সারি রিসোর্ট। চা বাগান লাগোয়া বিশাল হ্রদে প্রকৃতিপ্রেমীদের ভুলিয়ে দেবে সব ক্লান্তি। অবকাশযাপনের সব ধরনের সুযোগ পাবেন এখানে। থাকার জন্য বেশ কয়েক রকম রুম ও ভিলা রয়েছে। মধুচন্দ্রিমার জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে হানিমুন ভিলা। যোগাযোগ : ০১৯১০০০১০০০, ০১৯৯০০০১০০০।
নীলগিরি রিসোর্ট
মেঘের রাজ্যে মধুচন্দ্রিমার জন্য নীলগিরি রিসোর্ট আদর্শ। বান্দরবান শহর থেকে ৪৭ কিলোমিটার দূরে চিম্বুক পাহাড়ের চূড়ায় নীলগিরি রিসোর্ট। দেশি-বিদেশি খাবারের পাশাপাশি বাড়তি পাওনা পাহাড়ি খাবারের মেন্যু। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত রিসোর্টটিতে থাকার জন্য বান্দরবান ডিসি অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
ওয়েবসাইট : www.nilgiriresort.com
নবাব হাসান আলী রয়াল রিসোর্ট
দেশের একমাত্র হেরিটেজ রিসোর্ট গড়ে তোলা হয়েছে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীর জমিদারবাড়িতে। শত বছরের পুরনো এই রাজবাড়ি। রাজকীয় এই রিসোর্টটি মধুপুর ন্যাশনাল পার্কের কাছে। থাকার জন্য প্যালেস বা জমিদারবাড়ির ঘর ছাড়াও রয়েছে বাংলো ও কটেজ। আছে দিঘিতে মাছ ধরা কিংবা নৌকাভ্রমণের পাশাপাশি ঘোড়ায় চেপে রাজকন্যা নিয়ে বেড়ানোর সুযোগ। যোগাযোগ : ০১৬২৫৭১১০৮৭, ০১৬২৫৭১১০৫৭।
যমুনা রিসোর্ট
ঢাকা থেকে ৯৫ কিলোমিটার এবং টাঙ্গাইল থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে বঙ্গবন্ধু সেতুর পাশে আধুনিক অবকাশযাপন কেন্দ্র যমুনা রিসোর্ট। হাতে তেমন সময় না থাকলে হানিমুনের জন্য যমুনা রিসোর্ট বেশ ভালো। যমুনার তীর ঘেঁষে তৈরি এই রিসোর্টেও আধুনিক সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
যোগাযোগ : ০১৭১১৮১৬৮০৭।