ওশেনিয়া অঞ্চলের দ্বীপদেশ অস্ট্রেলিয়া সবসময়ই অভিবাসন প্রত্যাশীদের সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। শান্তি-শৃংখলা, সামাজিক নিরাপত্তা, পরিবেশ, চাকরি, জীবন মান ও খরচ, যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষা ও চিকিৎসার মানের দিক দিয়ে ক্রিকেট আর ক্যাঙ্গারুর
দক্ষিণ-পূর্ব গোলার্ধ্বে অবস্থিত দেশ নিউজিল্যান্ড একটি শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত দেশ হিসেবে সুপরিচিত। পৃথিবী জুড়েই অভিবাসীদের জন্য নিউজিল্যান্ড অন্যতম একটি কাঙ্খিত গন্তব্যস্থল। প্রতিবছর স্কিল-বেজড বা পেশাগত দক্ষতার ভিত্তিতে মাইগ্রেশনের
ইউরোপ জিনিসটা আসলেই একটা নেশার মত! যে নেশা ধর্ম বর্ণ, নবীন প্রবীন, শিক্ষিত অশিক্ষিত এমনকি দেশ থেকে মহাদেশ পর্যন্ত বিস্তৃতি লাভ করেছে। এখন এটি একটি সার্বজনীন বৈশ্বিক নেশায় পরিণত হয়েছে
ডেমোক্রেটিক দল রাজনৈতিক কৌশলের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নিয়ে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগের ফলে অভিবাসন সংস্কার নিয়ে বিতর্ক এড়িয়ে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের মাধ্যমে লাখো অভিবাসী সুখবর পেতে যাচ্ছেন। মার্কিন
মৌসুমি কর্মী নেওয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের অভিন্ন কোনো নীতি নেই। প্রতিটি দেশের আছে নিজস্ব নীতিমালা। ইউরোপের দেশগুলোতে মূলত কৃষিখাতেই মৌসুমি কর্মীর প্রয়োজন হয় সবচেয়ে বেশি। মৌসুমি কর্মীদের জন্য বছরের একটি নির্দিষ্ট
জার্মানিতে ১০ লাখের বেশি দক্ষ শ্রমিকের অভাব রয়েছে৷ এই ঘাটতিপূরণে নতুন অভিবাসন আইন করা হয়, যা ১ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে৷ চাকরি পেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের জার্মানি নিয়ে আসা যাবে৷
সারা পৃথিবী থেকে সর্বাধিক সংখ্যক লোকজন চলতি ও আগামী বছর ইমিগ্র্যান্ট হয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোতে স্থায়ীভাবে বসবাস ও চাকুরি করার সুযোগ পাবেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স, আর্থিক সামর্থ্যের মাপকাঠিতে নির্ধারণ
দক্ষিণ ইউরোপের ছোট্ট একটি দেশ মাল্টা। দেশটিতে এমন অনেক মানুষ আছে যারা সেখানে জন্মগ্রহণ করেনি এবং আগে থেকে তাদের কোন আত্মীয় বা পরিবারের সদস্যও নেই। কিন্তু তারা শরনার্থী হিসেবেও অবস্থান
ইউরোপের দেশগুলোতে বাংলাদেশী প্রবাসীদের বৈধ অভিবাসনের ভালো সুযোগ আছে। ব্রেক্সিটের পর ইংল্যান্ডে নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। ইতালিতেও সুযোগ বাড়ছে। তবু চলছে ঝুঁকি নিয়ে অবৈধপথে বাংলাদেশী দের ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা। একটা
ইউরোপে অভিবাসীদের জীবনে করোনা অতিমারির প্রভাব বুঝতে হলে কেবলমাত্র প্রতিদিনকার টেলিভিশনের সংবাদ দেখলেই চলবেনা, চোখ রাখতে হবে সবশেষ পরিসংখ্যানগুলোর দিকেও।শুধুমাত্র সরকারি হিসেবেই চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১৩ হাজারের বেশি