মার্কিন প্রেসিডেনশিয়াল নির্বাচনের আগে ৫ লাখ অভিবাসীকে নাগরিকত্ব দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তারা যুক্তরাষ্ট্রে বৈধভাবে কাজ করার অনুমতিও পাবেন। মঙ্গলবার (১৮ জুন) বাইডেনের কর্মকর্তারা এই তথ্য জানিয়েছেন।
দক্ষিণ-পূর্ব গোলার্ধ্বে অবস্থিত দেশ নিউজিল্যান্ড একটি শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত দেশ হিসেবে সুপরিচিত। পৃথিবী জুড়েই অভিবাসীদের জন্য নিউজিল্যান্ড অন্যতম একটি কাঙ্খিত গন্তব্যস্থল। প্রতিবছর স্কিল-বেজড বা পেশাগত দক্ষতার ভিত্তিতে মাইগ্রেশনের
২০২৩ সালে ফিনল্যান্ডের সরকার ‘ট্যালেন্ট বুস্ট’ নামে একটি প্রকল্প চালু করেছে। তারা ইইউ, ইইএ ছাড়াও চারটি নির্দিষ্ট দেশ; ভারত, ব্রাজিল, ভিয়েতনাম এবং ফিলিপাইন থেকে কর্মীদের সক্রিয়ভাবে নিয়োগ করতে চায়। এই
নাগরিকত্ব আইনের সংস্কারের ফলে জার্মান পাসপোর্ট পাওয়া আরো সহজ হয়েছে। তাই এ পাসপোর্ট পেতে আবেদন করছেন অনেকেই। শুধু বার্লিনেই জুন মাসে প্রায় চার হাজার আবেদন জমা পড়েছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে
অবৈধ প্রবাসীদের জন্য সুখবর দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। রেসিডেন্সি ভিসা লঙ্ঘনকারীদের জন্য দুই মাসের ‘গ্রেস পিরিয়ড’ ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার। ফলে আমিরাতে বসবাসরত অবৈধ প্রবাসীরা এসময়ে বৈধতার সুযোগ পাচ্ছেন। আমিরাতের
বিশেষজ্ঞ ও অধিকার গোষ্ঠীগুলো বলছে, ডিজিটাল দুনিয়াকে সুচতুরভাবে ব্যবহার করছে পাচারচক্রগুলো। নেটদুনিয়াকে হাতিয়ার করে পাচারের গতি এবং সীমার বিস্তার ঘটাচ্ছে তারা। প্রযুক্তিই হয়ে উঠেছে পাচারকারীদের মূল অস্ত্র। বৃহস্পতিবার স্প্যানিশ নিউজ
বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক অভিবাসনের হার এক বছরের ব্যবধানে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি সৌদি আরবে। তবে, সৌদি আরব ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোতে যে হারে বাংলাদেশিরা অভিবাসী হয়েছিলেন, তার চেয়ে বেশি
২০২৩ সালে রেকর্ড সংখ্যক অভিবাসী আগমনের জেরে জনসংখ্যার উল্লম্ফন ঘটেছে যুক্তরাজ্যের দুই রাজ্য ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে। দেশটির সরকারি পরিসংখ্যান দপ্তর সোমবার এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করেছে এ তথ্য। বিবৃতিতে বলা হয়েছে,
২০২৪ সালে অভিবাসীদের জন্য সবচেয়ে সাশ্রয়ী দেশের তালিকায় আধিপত্য দেখাচ্ছে এশিয়া। তালিকার শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে ছয়টিই এ অঞ্চলের। আর দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে শীর্ষ দশে জায়গা করে নিয়েছে
পর্তুগালের কর্মসংস্থান কেন্দ্রগুলোতে নিবন্ধিত ১৮ দশমিক পাঁচ শতাংশ তরুণই বিদেশি। একটি সমীক্ষায় এ তথ্য উঠে এসেছে। জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর রেকর্ডের তুলনায় এই সমীক্ষায় উঠে আসা বিদেশি তরুণদের (কর্মসংস্থান কেন্দ্রে নিবন্ধিত) সংখ্যাটা