সাম্প্রতিক সময়ে কানাডার অভিবাসন নীতিতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তনগুলো কানাডায় আছেন বা আসতে চান এমন আন্তর্জাতিক ছাত্র, পর্যটক, অস্থায়ী কর্মী সবার সিদ্ধান্ত ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাকে প্রভাবিত করবে। কানাডার
২০২৩ সালে ফিনল্যান্ডের সরকার ‘ট্যালেন্ট বুস্ট’ নামে একটি প্রকল্প চালু করেছে। তারা ইইউ, ইইএ ছাড়াও চারটি নির্দিষ্ট দেশ; ভারত, ব্রাজিল, ভিয়েতনাম এবং ফিলিপাইন থেকে কর্মীদের সক্রিয়ভাবে নিয়োগ করতে চায়। এই
অবৈধ অভিবাসনের পরিমাণ কমাতে ব্রিটিশ সরকার ব্যাপক কঠোর অবস্থানে রয়েছে। হোম সেক্রেটারি ইভেট কুপার বলেছেন, ছোট নৌকা সংকট বন্ধ করার পরিকল্পনার অংশ হিসাবে যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে অভিবাসীদের নিয়োগ করা রেস্তোরাঁ, বিল্ডিং
একই রকমের কাজ করে অভিবাসীরা যদি স্থানীয়দের মতো মজুরি পান, তবে ইউরোপীয় অর্থনীতিতে যুক্ত হতে পারে তিন হাজার তিনশ ৮০ কোটি ইউরো৷ কিন্তু বাস্তবতাটা ভিন্ন৷ কারণ, ইউরোপজুড়ে উচ্চশিক্ষিত এবং কর্মদক্ষ
ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কঠোর আশ্রয় বিষয়ক নীতি ঘোষণা করেছে নেদারল্যান্ডস৷ ডাচ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশটি ইইউর আশ্রয় পদ্ধতি এবং অভিবাসন নীতি নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনকে প্রশ্ন করবে৷ দেশটির ক্ষমতাসীন জোট
বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক অভিবাসনের হার এক বছরের ব্যবধানে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি সৌদি আরবে। তবে, সৌদি আরব ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোতে যে হারে বাংলাদেশিরা অভিবাসী হয়েছিলেন, তার চেয়ে বেশি
যেসব অভিবাসী স্বেচ্ছায় সুইডেন ছেড়ে যাবে, তাদের ৩৪ হাজার ডলার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে দেশটির ডানপন্থি সরকার। কয়েক দশক ধরে অনেক অভিবাসীকে আশ্রয় দিয়ে ‘মানবিক পরাশক্তি’ হিসেবে পরিচয় পেয়েছে
আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় অভিবাসীদের নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্য করছেন। সম্প্রতি তিনি দাবি করেছেন, অভিবাসীদের কারণেই যুক্তরাষ্ট্রে সহিংস অপরাধ বাড়ছে। প্রশ্ন হলো,
আমিরাতে অবৈধ থেকে বৈধ হওয়া এবং কোনো জরিমানা ছাড়া দেশে ফিরতে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য হেল্প ডেস্ক খোলা হয়েছে। বাংলাদেশের কনস্যুলেট জেনারেল আল আবিরে এই হেল্প ডেস্কটি চালু করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার
বাংলাদেশি সহ পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সিরিয়ান অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ইউরোপে পছন্দের গন্তব্যের মধ্যে রয়েছে ইতালি, জার্মানি, গ্রিস, সাইপ্রাস, অস্ট্রিয়া ও ফ্রান্স। ভাগ্য ফেরানোর স্বপ্ন নিয়ে প্রতিবছর কয়েক হাজার বাংলাদেশি অবৈধ পথে ইউরোপের