প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার নির্বাচনী বছরে যুক্তরাষ্ট্রে বেআইনিভাবে অবস্থানরত লাখ লাখ অভিবাসীকে স্বস্তি দিতে ব্যাপক পদক্ষেপ নিচ্ছেন। এই বছরের শুরুতে সীমান্তে তার আগ্রাসী ভূমিকা অনেক আইনপ্রণেতা এবং আইনজীবীদের ক্ষুদ্ধ করে
ইউরোপে কাজের জন্য যাওয়ার ইচ্ছা অনেকেরই থাকে, তবে খরচ এবং জটিল প্রক্রিয়ার কারণে তা অনেকের পক্ষে সম্ভব হয় না। কিন্তু আলবেনিয়া, ইউরোপের দক্ষিণ-পূর্বের একটি উদীয়মান দেশ, যেখানে অল্প খরচে এবং
ভিসা ইস্যু করার ক্ষেত্রে কঠোর বিধি-বিধান যুক্ত করতে যাচ্ছে ইউরোপের দেশ পোল্যান্ড৷ ভিসা ইস্যু করার ক্ষেত্রে কোনো কর্মকর্তা যাতে কোনো ধরনের অনিয়ম বা অর্থের লেনদেন করতে না পারে, সেজন্য এমন
কানাডায় আসার রাস্তা খোলা আছে! এক সময় কানাডায় এসে স্থায়ী হওয়ার রাস্তা অনেক খোলা ছিল। ইমিগ্রেশনের আবেদন ছাড়াও আরো যেসব ওয়ে ছিল যেমন ধরেন, স্টুডেন্ট ভিসা 2. ওয়ার্ক পারমিট বা
আমেরিকায় স্থায়ীভাবে থাকার বিশাল সুযোগ। ভিসার প্রকারভেদ: আমেরিকায় বসবাসের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে, যেমন: EB-1 ভিসা : বিদেশী/বাংলাদেশি নাগরিক যারা 1) অসাধারণ ক্ষমতার অধিকারী (শিল্প-সংস্কৃতি, খেলাধুলা ইত্যাদি) ; 2)
ইউরোপের বাইরের দেশগুলো থেকে আসা অভিবাসন প্রত্যাশীদেরকে ‘স্টে পারমিট’ বা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বসবাসের অনুমতি দেওয়ার সংখ্যা কমেছে ইতালিতে৷ সেইসঙ্গে কমেছে সুরক্ষার জন্য আশ্রয় দেওয়ার সংখ্যাও ইতালির সরকারের পরিসংখ্যান বিভাগের
ইউরোপের যে রাষ্ট্রগুলো কর্মজীবন ও অবকাশ যাপনের মধ্যে ভারসাম্য রেখে চলেছে, সেগুলোর মধ্যে প্রথম সারির দেশ জার্মানি। দেশটির কর্মজীবীদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক হার যেকোনো ইউরোপীয় দেশের তুলনায় যথেষ্ট বেশি। শেনজেনভুক্ত দেশটির
অভিবাসী কর্মীরা এখন থেকে কাজের ভিসা ছাড়া পর্তুগালে আসতে পারবেন না। কেউ এলে পরবর্তীতে তার নিয়মিত হওয়ার সুযোগ মিলবে না। দেশটির অর্থনীতিতে এই সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন
আমার একজন কলিগ আছে সে এসেছে ইন্ডিয়া থেকে তার husband এর সঙ্গে পরিবার নিয়ে ওয়ার্ক পারমিটে। তার husband হলো একজন আইটি প্রফেশনাল। ইন্ডিয়ায় যে কোম্পানিতে কাজ করতেন তিনি সেই কোম্পানি
জার্মানিতে দক্ষ কর্মীর ঘাটতি পূরণে গত জুন থেকে ‘চান্সেনকার্টে’ বা ‘অপরচুনিটি কার্ড’ নামক একটি প্রকল্প চালু করেছে জার্মান সরকার। এই প্রকল্পের ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশগুলোর নাগরিকরা সহজে কাজ খুঁজে