1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
অবশেষে ক্যাটাগরি নাইনে শাহ আমানত বিমানবন্দর
শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কক্সবাজারের আকাশে রোমাঞ্চকর প্যারাসেইলিং বিয়ের টোপ দিয়ে পাকিস্তান আর বাংলাদেশের মহিলাদের যৌন ব্যবসায় নামাচ্ছেন চিনা পুরুষেরা যুক্তরাষ্ট্রে পুরো স্কলারশিপ পেয়েও ভিসা আবেদন নিয়ে অনিশ্চয়তায় স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর বিমানে চালু হচ্ছে ‘স্ট্যান্ডিং অনলি’ আসন, কমবে খরচ নেপালের দরবার স্কয়ার যেন এক জীবন্ত জাদুঘর দুবাইয়ে বিশ্বের বৃহত্তম ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু, প্রতিদিন ১০ হাজার আবেদন গ্রহণ পাইলটের বুদ্ধিমত্তায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন ১৮০ বিমানযাত্রী বেতন বছরে ৩০ কোটির বেশি, দুনিয়ায় সবচেয়ে সুখের চাকরি, তবুও কেউ করতে রাজি নয় হাডসন ইয়ার্ডসে গ্রীষ্মে বেড়েছে পর্যটকদের ভিড় কেন দেশ ছাড়ে মার্কিনরা, কোন দেশে বেশি স্থায়ী হয়

অবশেষে ক্যাটাগরি নাইনে শাহ আমানত বিমানবন্দর

  • আপডেট সময় বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০২৪

অবশেষে আন্তর্জাতিক রূপ পাওয়ার দুই যুগ পর ক্যাটাগরি নাইনে উন্নীত করে সব ধরনের বিমান অবতরণ এবং উড্ডয়ন সক্ষমতার ঘোষণা দিয়েছে চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দর। এয়ারলাইন্সগুলোর চাহিদা অনুযায়ী রানওয়ের সামর্থ্য ৬৪ থেকে ৯০ পেইভমেন্ট ক্লাসিফিকেশন নাম্বারে (পিসিএন) উন্নীত করার পাশাপাশি স্পেন থেকে আনা হয়েছে অত্যাধুনিক ৩টি ফায়ার ফাইটিং ভেহিকেল।

চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরের রানওয়েতে পানি ছিটাতে ছিটাতে দ্রুতগতিতে ছুটে চলছে ফায়ার ফাইটিং ভেহিকেল। যেন বড় কোনো বিপর্যয় প্রতিরোধের চেষ্টা তাদের। আরেক অংশে পাইপ নিয়ে রানওয়ের দিকে নানা ভঙ্গিমায় পানি ছিটাচ্ছে বিমানবন্দরের কর্মচারীরা। পাশাপাশি এদের আবার ফায়ার ফাইটিং ভেহিকেল পরিচালনায় সহায়তা করছে তিন বিদেশি।

 এভাবেই চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরের ক্যাটাগরি ৮ থেকে ৯-এ উন্নীত করার অংশ হিসেবে বাড়ানো হচ্ছে অগ্নি নির্বাপণ সক্ষমতা। অবশ্য আগে চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দর ক্যাটাগরি ৭-এ থাকলেও সুবিধা পেত ৮-এর।
 
আন্তর্জাতিক রুটের বড় ফ্লাইট নামাতে আগে সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছিল রানওয়ের। প্রয়োজন ছিল অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থার সক্ষমতা বাড়ানোর। এরই অংশ হিসেবে বিদেশ থেকে আনা হয়েছে তিনটি অত্যাধুনিক গাড়ি।
 
চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরের ফায়ার স্টেশন ইনচার্জ ওমর শরীফ সোহেল জানান, নতুন গাড়িগুলোর প্রতিটিতে ১২ হাজার লিটার পানি, ১৪৪০ লিটার ফোম ও ২৫০ কেজি ড্রাই কেমিকেল পাউডার রয়েছে। এতে করে অনেক আপগ্রেড অবস্থায় রয়েছে শাহ আমানত বিমানবন্দর।
 
এয়ারলাইন্সগুলোর বিধি অনুযায়ী বড় ফ্লাইট অবতরণ কিংবা উড্ডয়নের ক্ষেত্রে রানওয়ের সামর্থ্য ৯০ পিসিএন নিশ্চিত করতে হয়। পাশাপাশি ফায়ার ফাইটিং ভেহিকেল থাকতে হবে কমপক্ষে ৩টি।
 
আগে এ বিমানবন্দরের রানওয়ে সামর্থ্য ছিল ৬৪ পিসিএন এবং ফায়ার ফাইটিং ভেহিকেল ছিল মাত্র ২টি। বতর্মানে রানওয়ের স্ট্র্যাংথ ৯০ পিসিএন এবং ফায়ার ফাইটিং ভ্যাহিকেল ৫টি।
 
বিমানবন্দরটির পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তসলিম আহমেদ বলেন, ক্যাটাগরি-৯-এ উন্নীত হওয়ার ফলে সৌদি এয়ারলাইন্স ও কাতার এয়ারওয়েজসহ বিভিন্ন এয়ারলাইন্স এখন থেকে নির্বিঘ্নে শাহ আমানত বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারে। ইমারজেন্সি কিছু ঘটলে সেটি সামাল দেয়ার সক্ষমতাও বেড়েছে।
 
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে জাপানি সাহায্য সংস্থা জাইকার সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক রূপ পাওয়া চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে বছরে ১৬ লাখ যাত্রী যাতায়াতের পাশাপাশি ২০ হাজারের বেশি ফ্লাইট ওঠানামা করে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com