হো চি মিন সিটি যে শহর কখনো ঘুমোয় না

এমনিতে খুব একটা ধারণা ছিল না দক্ষিণ চিন সাগরের পাড়ে বিস্তৃত দেশটি সম্পর্কে। শুধু জানতাম ভিয়েতনামের যুদ্ধের ইতিহাস, রাজনীতি, সেখানকার গ্রাম, খাদ্যাভ্যাস– এ সবের সঙ্গেই এ দেশের দারুণ মিল। সে দেশের প্রতিনিধির মুখ থেকে ভিয়েতনামের গল্প শুনে আজ নতুন করে চিনতে ইচ্ছে করছে এই দেশটাকে।

বাঙালি ভ্রমণপ্রিয়। টাকা জমিয়ে বছরে এক বার অন্তত ট্যুরে যায়। খুব বেশি না, মাথা পিছু ৫০ হাজার টাকা খরচ করতে পারলেই অনায়াসে বাঙালির নতুন ডেস্টিনেশন হতে পারে ভিয়েতনাম। নিরিবিলিতে ছুটি কাটানোর আদর্শ জায়গা এই দেশ।

হ্যানয় কাগজে কলমে ভিয়েতনামের রাজধানীর তকমা পেতে পারে, কিন্তু ভিয়েতনামের পর্যটনের রাজধানীর নাম হো চি মিন সিটি।  হো চি মিনের নামেই এই নামকরণ।

আসলে, হ্যানয় একেবারে শান্ত-নিরিবিলি শহর। আর পাঁচটা রাজধানী শহরের মতো নয়। নির্জনতাই তার বিশেষত্ব। আর তার ঠিক উল্টো, হো চি মিন সিটি। যে শহর কখনো ঘুমোয় না। রাতের অপেক্ষায় প্রহর গোনে। ভিয়েতনামের কনসাল জেনারেল বললেন, আগামী অক্টোবরে নয়াদিল্লি থেকে হো চি মিন সিটি পর্যন্ত সরাসরি বিমান পরিষেবা চালু হচ্ছে। এর ফলে দুই দেশেই পর্যটনের অনেক প্রসার হবে বলে আশাবাদী তিনি।

কেন যাবেন ভিয়েতনাম? বিভিন্ন হিন্দু মন্দির, গুহা, মিউজিয়াম এবং দ্বীপ-পাহাড়ের প্রাকৃতিক শোভাই এ দেশের মূল আকর্ষণ। বাড়তি পাওয়া নির্জনতা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

%d bloggers like this: