মধুচন্দ্রিমার জন্য মালদ্বীপ বিখ্যাত জায়গা। নীল জলরাশির মাঝে রিসোর্ট গুলো দম্পতিদের আলাদা রোমান্টিকতা জাগিয়ে তোলে। এটি একটি মনোরম গন্তব্য। রাতের বেলা এখানকার সমুদ্রের মাঝে তারার দেখা মিলে। যা কি ‘সি
যারা বিবাহিত জীবনের অনুভূতির পুরো ঝড় অনুভব করতে চান তাদের জন্য ইতালি একটি আদর্শ বিকল্প, কারণ এই দেশটি কবিতা, সঙ্গীত এবং নাট্য নাটকে শতাব্দী ধরে প্রশংসিত হয়েছে তা কিছুই নয়।
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
বিয়ে মানে সারা জীবনের বন্ধন। একসঙ্গে ভ্রমণও বটে। এই ভ্রমণের শুরুটা হয় মধুচন্দ্রিমা থেকে। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে দুজনে একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে মধুচন্দ্রিমায় যায়। তারপর একে অন্যকে চিনতে
বাঙালির শীতকাল মানেই অলিখিত বিয়ের মরসুম। বিসমিল্লার সানাই শুনতে শুনতে ভূরিভোজ ছাড়া যেমন বিয়ে সম্পূর্ণ হয় না, তেমনই মধুচন্দ্রিমা নিয়েও বর-কনের রোমান্টিকতার শেষ নেই। পাশাপাশি, জীবনসঙ্গীকে ঠিক ভাবে চিনে নেওয়ার
নতুন বিয়ের পর, হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার প্রথা প্রায় সব দেশেই আছে। আপনার অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ হোক বা লাভ ম্যারেঞ্জ, সম্পর্কের সমীকরণ বিয়ের পর অনেকটাই পাল্টে যায়। আর জীবনের এই নতুন
বিয়ের পরে দুজনের ঘুরতে যাওয়াতেই যেনো সম্পর্কের পূর্ণতা। বিয়ে করছেন তার মধুচন্দ্রিমায় যাবেন না, তা কী করে হয়। অনেকেই সময়ের স্বল্পতা বা আর্থিক দিক বিবেচনা করে দেশেই মধুচন্দ্রিমা উদযাপন করতে
বেরিয়ে পড়ুন ভেনিসে, আপনার রোম্যাণ্টিক গণ্ডোলা-যাত্রায়, সাকার করে নিন সুইজারল্যাণ্ডে রাজ-সিমরনের স্বপ্ন, লণ্ডন আই-এ আপনার প্রাইভেট ক্যাপসুলে দাঁড়িয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হোন লণ্ডন স্কাইলাইনের, অথবা সিঁড়ি বেয়ে নেমে যান প্রাগ-এর কোন
ভ্রমণ (Travel) করতে কে না ভালোবাসে! আর সেক্ষেত্রে যদি একজন সঙ্গী থাকে তাহলে তো তা সোনায় সোহাগা। বিশেষ করে নিজের জীবনসঙ্গীর সাথে ঘুরতে যাওয়ার রোমাঞ্চই আলাদা। আর ইদানিং একটু নির্জন