হানিমুনের বাংলা প্রতিশব্দ মধুচন্দ্রিমা। একান্তে সময় কাটানোর জন্য নবদম্পতির কাছে বিষয়টি পরম প্রত্যাশিত কিছু। পশ্চিমা সভ্যতার অনুষঙ্গ হলেও বর্তমানে আমাদের দেশেও নতুন বিয়ে করা নারী-পুরুষের মধ্যে এ প্রথা নিজস্বতা নিয়ে
ভুটানের রাজধানী থিম্পু মধুচন্দ্রিমার জন্য একটি আদর্শ স্থান। অনাবিল নিসর্গ আর সুপ্রাচীন ঐতিহ্যমন্ডিত এই শহর রোমাঞ্চের পীঠস্থান।কপোতকপোতির কাছে থিম্পুর নৈসর্গিক রোমান্স বরাবর আবেদনময়ী। ভুটানের প্রবেশদ্বার ভুটান গেট। গেট পেরোলেই ভুটানের
এর আগে বাঞ্জি জাম্পিং আর কায়াকিং শুনে ঘাবড়ে গেলেন নাকি? ভাবছেন, আরে বাবা হানিমুনে যাচ্ছি, কোথায় একটু চাঁদ, তারা, ফুল নিয়ে কথা বলব তা নয়, খালি লম্ফঝম্প। আপনাদের মনের কথা
একটি নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। ছোট হলেও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই দ্বীপটি হতে পারে হানিমুনের জন্য একটি পারফেক্ট ডেষ্টিনেশন। আপনার জীবন সংগীকে নিয়ে এখানে হানিমুনে গেলে চিরস্বরণীয় হয়ে
বিদেশে মধুচন্দ্রিমার আকাঙ্খা বহুদিনের। কিন্তু একটাই দুশ্চিন্তা, বিয়ের পর পরই ৬-৭ লাখ টাকার ধাক্কা! বিয়েতে বিপুল খরচের পর পকেট বাধ সাধলেও বিদেশে মধুচন্দ্রিমা সম্ভব। তাও আবার সাধ্যের মধ্যেই, সব মিলিয়ে
ঢাকা থেকে থাইএয়ারওয়েজে রওনা দিয়েযখন ব্যাংকক পৌছালাম, উষ্ণ উত্তাপ আর উত্তেজনায় ভরা এই শহর তখন সবেমাত্র ঘুমের জড়তা কাটিয়ে উঠেছে। ব্যাংকক থেকে আর একটি প্লেনে সোজা ফুকেত। ফুকেতে পা দিয়েই
সামনেই বিয়ে৷ বিয়ের যাবতীয় তোড়জোড়, পোশাক, ভেনিউ, ফোটোগ্রাফার, মেক-আপ আর্টিস্ট, তত্ত্ব, কেটারিং-এর সেরাটা খুঁজে বের করা হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই৷ এত কিছুর মাঝে হয়তো মধুচন্দ্রিমার প্ল্যানিংটা করা হয়েই ওঠেনি৷ জীবনের সবচেয়ে
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
বিয়ের মরশুম আসন্ন। হুড়মুড় করে ছাতনাতলায় বসে তো পড়বেন। তারপর?মধুচন্দ্রিমাতে যাবেন না? এমন একটা হানিমুন নিজের জীবনে তো রাখতে চাইবনে, যা চিরকাল মনে থাকবে। সম্পর্কের উন্নতি-অবনতি কোনও কিছুই হতে পারে
লকডাউনে খরচা বাঁচিয়ে নমঃ নমঃ করে বিয়েটা যখন সেরে ফেলেছেন তখন আর ‘চাঁদ দেখা’টাই বা বাকি থাকে কেন! তা এই চাঁদ দেখার মানে যে মধুচন্দ্রিমা তা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। হানিমুনের