ভুটানের রাজধানী থিম্পু মধুচন্দ্রিমার জন্য একটি আদর্শ স্থান। অনাবিল নিসর্গ আর সুপ্রাচীন ঐতিহ্যমন্ডিত এই শহর রোমাঞ্চের পীঠস্থান।কপোতকপোতির কাছে থিম্পুর নৈসর্গিক রোমান্স বরাবর আবেদনময়ী। ভুটানের প্রবেশদ্বার ভুটান গেট। গেট পেরোলেই ভুটানের
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
সাদা বালির সৈকত, রাত্রিকালীন জীবন এবং ঐতিহাসিক ইমারতের জন্য পরিচিত থাইল্যান্ড, ভারত সহ গোটা বিশ্বের পর্যটককে আকর্ষণ করে। হানিমুনের কথা চিন্তা করলেই অনেকেরই প্রথমে মনে আসে থাইল্যান্ডের নাম। শুধু তাই
হানিমুন মানে দজনে একসঙ্গে কোথাও কাটানো। যার মাধ্যমে একে অন্যকে নতুন করে চেনা ও জানা। তাইতো সদ্য বিবাহিত দম্পতির মনে এই নিয়ে থাকে কতইনা জল্পনা আর কল্পনা। যে কারনে কে
বছরে শেষে শুরু হয়ে গেছে বিয়ের মরসুম। বিয়ে মানেই মধুচন্দ্রিমা। বাঙালি বিদেশে মধুচন্দ্রিমায় আগ্রহী হয়েছে বহুদিন। তবে এখন আর পাটায়া বা মরিশাসের বিচেই আটকে নেই বাঙালি। নতুন পছন্দের তালিকায় এখন
সকালে অ্যালার্মের কর্কশ শব্দের বদলে যদি পাখিদের সুরেলা সিম্ফনিতে ঘুম ভাঙাতে চান, আগ্লেয়গিরির মধ্যে দিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে লং ড্রাইভে যেতে চান তা হলে আপনার জন্যে বেস্ট হনিমুন ডেস্টিনেশন সেন্ট লুসিয়া।
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
এশিয়ার একটি নায়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। ছোট হলেও প্রকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর দ্বীপটি হতে পারে হানিমুনের জন্য একটি পারফেক্ট ডেষ্টিনেশন। প্রিয়জনকে নিয়ে মালদ্বীপে গেলে চিরস্মরনীয় হয়ে থাকবে সারাটা জীবন।
বিয়ে যেন মহাযজ্ঞ। কাজের কোনো শেষ নেই। বিয়ের দিন ধার্য হওয়ার পর থেকে শুরু হয় ধকল। তা যেন গিয়ে শেষ হয় বিয়ের দিনে। বিয়ের পর সবার নিস্তার মিললেও নবদম্পতির নিস্তার
ভুটানের রাজধানী থিম্পু মধুচন্দ্রিমার জন্য একটি আদর্শ স্থান। অনাবিল নিসর্গ আর সুপ্রাচীন ঐতিহ্যমন্ডিত এই শহর রোমাঞ্চের পীঠস্থান।কপোতকপোতির কাছে থিম্পুর নৈসর্গিক রোমান্স বরাবর আবেদনময়ী। ভুটানের প্রবেশদ্বার ভুটান গেট। গেট পেরোলেই ভুটানের