সদ্য বিয়ে করেছেন? এখন নিশ্চয়ই ভাবছেন মধুচন্দ্রিমা নিয়ে? কেননা, বিয়ের পর কোথায় মধুচন্দ্রিমা কাটাবেন এবং কীভাবে মধুর দিনগুলো উদযাপন করবেন এসব চিন্তায় ব্যস্ত থাকেন নব দম্পতিরা। তবে নব দম্পতি ছাড়াও
ভারত কলকাতা বাংলাদেশের পর্যটকদের কাছে ভারত ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রধান আকর্ষণ কলকাতা। প্লেনে এবং বাসে দিনে দিনে সরাসরি কলকাতা যাওয়া যায়। আর ট্রেনে যাওয়া যায় সপ্তাহে তিন দিন। ১৮৫৫ সালে তৈরি
বিয়ে হয়ে গেলেই তো হানিমুনের চিন্তা। নিশ্চয়ই ভাবছেন, মধুচন্দ্রিমা করতে কোথায় যাবেন? পাহাড় নাকি সমুদ্র, কোনটা পছন্দ আপনার? যদি আপনি সমুদ্রপ্রিয় হন, তাহলে এই পাঁচটি সমুদ্র সৈকত আপনার হানিমুনের গন্তব্য
ধু চন্দ্রিমার জন্য মালদ্বীপ বিখ্যাত জায়গা। নীল জলরাশির মাঝে রিসোর্ট গুলো দম্পতিদের আলাদা রোমান্টিকতা জাগিয়ে তোলে। এটি একটি মনোরম গন্তব্য। রাতের বেলা এখানকার সমুদ্রের মাঝে তারার দেখা মিলে। যা কি
হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমা হল একে অপরকে জানার, বুঝার ও নতুন কিছু স্মৃতি তৈরি করার একটা মাধ্যম। যাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে থাকে তাদের জন্য এই উপলক্ষটি তাদের মধ্যকার জড়তা কাটানোর
বিদেশে মধুচন্দ্রিমার আকাঙ্খা বহুদিনের। কিন্তু একটাই দুশ্চিন্তা, বিয়ের পর পরই ৬-৭ লাখ টাকার ধাক্কা! বিয়েতে বিপুল খরচের পর পকেট বাধ সাধলেও বিদেশে মধুচন্দ্রিমা সম্ভব। তাও আবার সাধ্যের মধ্যেই, সব মিলিয়ে
বিয়ের আগেই অনেকে নির্ধারণ করেন মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার স্থান। অনেকে যান প্যারিসে, কেউ বা রোমে আবার কেউ প্রেমের নজিরের স্থাপনা তাজমহল দর্শনে। ইন্দোলনেশিয়ার বালি দ্বীপও থাকে তালিকায়। ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার
হানিমুন মানে দজনে একসঙ্গে কোথাও কাটানো। যার মাধ্যমে একে অন্যকে নতুন করে চেনা ও জানা। তাইতো সদ্য বিবাহিত দম্পতির মনে এই নিয়ে থাকে কতইনা জল্পনা আর কল্পনা। যে কারনে কে
কর্মব্যস্ত জীবনে অবসরের দেখা মেলা অনেক কঠিন ব্যাপার। তবু যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, বছরের কিছু সময় প্রকৃতির কাছে নিজেকে আত্মসমপর্ণ করতে চান তারা ঠিকই সময় বের করে নেন। পৃথিবীর
হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমা হল একে অপরকে জানার, বুঝার ও নতুন কিছু স্মৃতি তৈরি করার একটা মাধ্যম। যাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে থাকে তাদের জন্য এই উপলক্ষটি তাদের মধ্যকার জড়তা কাটানোর