শীত মানেই উৎসবের মৌসুম। আরামদায়ক আবহাওয়ার কারণে এ সময় বিয়েরও ধূম পড়ে যায়। যারা এ শীতে বিয়ে করছেন কিন্তু এখনও মধুচন্দ্রিমার স্থান নির্বাচন করতে পারেননি, তারা একান্তে সময় কাটানোর জন্য
সম্বন্ধ করেই হোক বা ভালবেসেই হোক, বিয়ের পর কিন্তু নবদম্পতি নিজেদের একটু চিনে-বুঝে-জেনে নিতে চান। সেই কারণেই হানিমুন (honeymoon) বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার প্রথা। আগে বেশিরভাগ সময়েই দেখা যেত, বিয়ের পর
কর্মব্যস্ত জীবনে অবসরের দেখা মেলা অনেক কঠিন ব্যাপার। তবু যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, বছরের কিছু সময় প্রকৃতির কাছে নিজেকে আত্মসমপর্ণ করতে চান তারা ঠিকই সময় বের করে নেন। পৃথিবীর
ভুটানের রাজধানী থিম্পু মধুচন্দ্রিমার জন্য একটি আদর্শ স্থান। অনাবিল নিসর্গ আর সুপ্রাচীন ঐতিহ্যমন্ডিত এই শহর রোমাঞ্চের পীঠস্থান।কপোতকপোতির কাছে থিম্পুর নৈসর্গিক রোমান্স বরাবর আবেদনময়ী। ভুটানের প্রবেশদ্বার ভুটান গেট। গেট পেরোলেই ভুটানের
বিয়ের আগেই অনেকে নির্ধারণ করেন মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার স্থান। অনেকে যান প্যারিসে, কেউ বা রোমে আবার কেউ প্রেমের নজিরের স্থাপনা তাজমহল দর্শনে। ইন্দোলনেশিয়ার বালি দ্বীপও থাকে তালিকায়। ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার
ভারতবর্ষের ম্যাপে সিকিম রাজ্যটি কিন্তু আদতে খুবই ছোট। তবে রাজ্যের রাজধানী গ্যাংটক যেতেহু তাই বছরভর এখানে থাকে হাজার হাজার মানুষের ভিড়। তবে গ্যাংটক ঘুরতে যাওয়ার আগে আপনার কিন্তু বিশেষ কিছু
হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমা হল একে অপরকে জানার, বুঝার ও নতুন কিছু স্মৃতি তৈরি করার একটা মাধ্যম। যাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে থাকে তাদের জন্য এই উপলক্ষটি তাদের মধ্যকার জড়তা কাটানোর
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
হানিমুনের বাংলা প্রতিশব্দ মধুচন্দ্রিমা। একান্তে সময় কাটানোর জন্য নবদম্পতির কাছে বিষয়টি পরম প্রত্যাশিত কিছু। পশ্চিমা সভ্যতার অনুষঙ্গ হলেও বর্তমানে আমাদের দেশেও নতুন বিয়ে করা নারী-পুরুষের মধ্যে এ প্রথা নিজস্বতা নিয়ে