মধু চন্দ্রিমার জন্য মালদ্বীপ বিখ্যাত জায়গা। নীল জলরাশির মাঝে রিসোর্ট গুলো দম্পতিদের আলাদা রোমান্টিকতা জাগিয়ে তোলে। এটি একটি মনোরম গন্তব্য। রাতের বেলা এখানকার সমুদ্রের মাঝে তারার দেখা মিলে। যা কি
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম হ্রদ টোনলে স্যাপ, জাতীয় জাদুঘর, রয়্যাল প্যালেস, জ্যামিতিক নকশা করা প্রাচীন মন্দির, প্রমোদতরীতে রোমান্টিক নৈশভোজ সব মিলিয়ে মধুচন্দ্রিমা জমজমাট। এই দেশের খাবারের স্বাদ বেশ। এবং বেশিরভাগ
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
হানিমুনে বিদেশ যাওয়ার কথা যদি ভাবেন, তাহলে যেতে পারেন আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। মালদ্বীপের মতোই আবহ পাবেন সেখানে। আর খরচও হবে কম। এই দ্বীপপুঞ্জ হানিমুন কাপলদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। আন্দামানে আছে ৩০০টিরও
নবদম্পতিদের মধুচন্দ্রিমার জন্য আদর্শ জায়গা নির্বাচন করা অনেক সময় বিয়ের স্থান নির্বাচনের চেয়ে জটিল বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এর সমাধান দিয়েছে ভ্রমণবিষয়ক বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান ট্রিপ অ্যাডভাইজার ইনকরপোরেশন। প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি প্রকাশ করেছে
হানিমুনের বাংলা প্রতিশব্দ মধুচন্দ্রিমা। একান্তে সময় কাটানোর জন্য নবদম্পতির কাছে বিষয়টি পরম প্রত্যাশিত কিছু। পশ্চিমা সভ্যতার অনুষঙ্গ হলেও বর্তমানে আমাদের দেশেও নতুন বিয়ে করা নারী-পুরুষের মধ্যে এ প্রথা নিজস্বতা নিয়ে
সকালে অ্যালার্মের কর্কশ শব্দের বদলে যদি পাখিদের সুরেলা সিম্ফনিতে ঘুম ভাঙাতে চান, আগ্লেয়গিরির মধ্যে দিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে লং ড্রাইভে যেতে চান তা হলে আপনার জন্যে বেস্ট হনিমুন ডেস্টিনেশন সেন্ট লুসিয়া।
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
শীতকাল হানিমুনের জন্য এক আদর্শ সময়! যখন শীতের ঠাণ্ডা আবহাওয়ার মাঝে আপনি আপনার জীবনের সবচেয়ে বিশেষ মুহূর্তগুলো উদযাপন করতে চান? তাহলে এশিয়ার সেরা হানিমুন স্পটগুলো হতে পারে আপনার পরবর্তী ভ্রমণের
কর্মব্যস্ত জীবনে অবসরের দেখা মেলা অনেক কঠিন ব্যাপার। তবু যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, বছরের কিছু সময় প্রকৃতির কাছে নিজেকে আত্মসমপর্ণ করতে চান তারা ঠিকই সময় বের করে নেন। পৃথিবীর