বিয়ের আগেই অনেকে নির্ধারণ করেন মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার স্থান। অনেকে যান প্যারিসে, কেউ বা রোমে আবার কেউ প্রেমের নজিরের স্থাপনা তাজমহল দর্শনে। ইন্দোলনেশিয়ার বালি দ্বীপও থাকে তালিকায়। ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার
হানিমুন মানে দজনে একসঙ্গে কোথাও কাটানো। যার মাধ্যমে একে অন্যকে নতুন করে চেনা ও জানা। তাইতো সদ্য বিবাহিত দম্পতির মনে এই নিয়ে থাকে কতইনা জল্পনা আর কল্পনা। যে কারনে কে
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
ঢাকা থেকে থাইএয়ারওয়েজে রওনা দিয়েযখন ব্যাংকক পৌছালাম, উষ্ণ উত্তাপ আর উত্তেজনায় ভরা এই শহর তখন সবেমাত্র ঘুমের জড়তা কাটিয়ে উঠেছে। ব্যাংকক থেকে আর একটি প্লেনে সোজা ফুকেত। ফুকেতে পা দিয়েই
ভুটানের রাজধানী থিম্পু মধুচন্দ্রিমার জন্য একটি আদর্শ স্থান। অনাবিল নিসর্গ আর সুপ্রাচীন ঐতিহ্যমন্ডিত এই শহর রোমাঞ্চের পীঠস্থান।কপোতকপোতির কাছে থিম্পুর নৈসর্গিক রোমান্স বরাবর আবেদনময়ী। ভুটানের প্রবেশদ্বার ভুটান গেট। গেট পেরোলেই ভুটানের
এশিয়ার একটি নায়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। ছোট হলেও প্রকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর দ্বীপটি হতে পারে হানিমুনের জন্য একটি পারফেক্ট ডেষ্টিনেশন। প্রিয়জনকে নিয়ে মালদ্বীপে গেলে চিরস্মরনীয় হয়ে থাকবে সারাটা জীবন।
‘বউ’ শব্দটি দুই অক্ষরের, কিন্তু এর বিশালতা দুই জীবন মিলিয়েও হয়তো শেষ করা যাবে না। এই একটা শব্দই জীবনে অদ্ভুত সব পরিবর্তন নিয়ে আসে, নিয়ে আসে রোমাঞ্চের আয়োজন। এবারের ভ্রমণের
দীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা, অবশেষে বিয়ে! এরপর হানিমুনের বিকল্প আর কি হতে পারে? কিন্তু কমিউনিটি সেন্টার খোঁজা, ফটোগ্রাফার ঠিক করা, টেইলরের সাথে ড্রেস বানানো নিয়ে ঝগড়া, বাড়ি ভর্তি অতিথি সামলানো –
নতুন বিয়ের পর, হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার প্রথা প্রায় সব দেশেই আছে। আপনার অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ হোক বা লাভ ম্যারেঞ্জ, সম্পর্কের সমীকরণ বিয়ের পর অনেকটাই পাল্টে যায়। আর জীবনের এই নতুন
দেশের অনেক জায়গাতেই প্রায় সকলেই ঘুরেছেন। তবে, বিদেশে ঘুরতে যেতে সকলেই চান। তাছাড়া সেটা সবার পছন্দের জায়গাও বটে। আর তা যদি হয় আবার সুইজারল্যান্ড। তাহলে আর কোনও কথাই নেই। যদি