বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মধুচন্দ্রিমার সুখকর অভিজ্ঞতা দিয়ে দাম্পত্য জীবন শুরু করতে চান সবাই। বাজেট, সময় আর ঘোরার মানসিকতা_ সব মিলিয়ে মধুচন্দ্রিমার গন্তব্য হতে পারে দুই ধরনের। দেশে আর দেশের বাইরে।
যদিও আজকাল অ্যারেঞ্জন্ড ম্যারেজের থেকে লাভ ম্যারেজের সংখ্যাই বেশি। তবুও বিয়ে অ্যারেঞ্জন্ড হোক বা লাভ, অন্য সব সম্পর্কের থেকে এটি সম্পূর্ণ আলাদা একটা সম্পর্ক। এই সম্পর্কের ভিত্তি অনেক জোরালো হওয়া
প্রেম-যৌনতা-বন্ধুত্বর সঠিক রসায়নই হল সফল মধুচন্দ্রিমা। মধুচন্দ্রিমায় গিয়ে আপনার সঙ্গীর বুকে মাথা রেখে ’ভালোবাসার চন্দ্রিমা রাত, এক মুঠো জোছনা, তুমি কি দিতে পারো না’ গানটা গাইতেই পারেন। শুধু গান কেন,
শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা বিয়ে পরবর্তী এমন আয়োজন; যা নবদম্পতির মানসিক বোঝা পড়ায় বেশ অবদান রাখে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের
হানিমুনে বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া হয় বিয়ের পর। বিয়ে হচ্ছে পাত্র আর পাত্রীর মধ্যকার একটা চুক্তি। এই চুক্তির মাধ্যমে শুরু হয় দাম্পত্য জীবনের। জীবনের এই নতুন যাত্রা যেন সহজে ও সুন্দরভাবে
বিয়ের আগে মানুষের মাথায় প্রথম চিন্তাটা আসে মধুচন্দ্রিমা কোথায় করবে। অনেক নব-দম্পতি ভ্রমণগুরু পেইজে মেসেজ করে জানতে চান দেশের মধ্যে হানিমুনে কোথায় যাবেন। কারো হয়তো ভালো লাগে সমুদ্র, কারো বা
বিয়ের পরে স্বামী-স্ত্রী মিলে বেড়াতে যান। এটা যেন চিরাচরিত প্রথা হয়ে গেছে। বাংলায় একে বলে ‘মধুচন্দ্রিমা’। যা এসেছে ইংরেজি ‘হানিমুন’ থেকে। কিন্তু ‘হানিমুন’ কোথা থেকে এসেছে? বিয়ের পরে বেড়াতে যাওয়ার
বান্দরবানের এই সবুজ প্রকৃতি চোখ জুড়িয়ে দেবে। চারদিকে পাহাড়, নৌকায় করে স্বচ্ছ পানির ওপর দিয়ে ছুটে চলা। মাঝেমধ্যে দু-একটি করে বক ও নাম না-জানা হরেক রকম পাখি উড়ে যাচ্ছে। কখনো
বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মধুচন্দ্রিমার সুখকর অভিজ্ঞতা দিয়ে দাম্পত্য জীবন শুরু করতে চান সবাই। একসঙ্গে পথচলার শুরুতে দু’জন মিলে কয়েক দিনের জন্য বেড়িয়ে আসার পরিকল্পনাও থাকে। পরস্পর বুঝে নেওয়ার জন্য এর
বিয়ে মানেই নানা আয়োজন, হাজারটা আনষ্ঠানিকতা। এসব চুকিয়ে নিরিবিলিতে প্রিয় মানুষটির সান্নিধ্য আর নিজেদের পারস্পারিক বোঝাপড়াটা পোক্ত করে নিতে নবদম্পত্তি বেরিয়ে পড়ে মধুচন্ত্রিমা বা হানিমুনে। অন্য অনেকদেশের নবদম্পতিদের মতো বাংলাদেশে