বাঙালির শীতকাল মানেই অলিখিত বিয়ের মরসুম। বিসমিল্লার সানাই শুনতে শুনতে ভূরিভোজ ছাড়া যেমন বিয়ে সম্পূর্ণ হয় না, তেমনই মধুচন্দ্রিমা নিয়েও বর-কনের রোমান্টিকতার শেষ নেই। পাশাপাশি, জীবনসঙ্গীকে ঠিক ভাবে চিনে নেওয়ার
যদিও আজকাল অ্যারেঞ্জন্ড ম্যারেজের থেকে লাভ ম্যারেজের সংখ্যাই বেশি। তবুও বিয়ে অ্যারেঞ্জন্ড হোক বা লাভ, অন্য সব সম্পর্কের থেকে এটি সম্পূর্ণ আলাদা একটা সম্পর্ক। এই সম্পর্কের ভিত্তি অনেক জোরালো হওয়া
নতুন জীবনের শুরুতে এই কোয়ালিটি সময়টুকু খুবই জরুরি। তাই ছোটাছুটি না করে ছিমছাম প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা রিসোর্ট হতে পারে হানিমুনের আদর্শ জায়গা। সাগর, পাহাড়, চা বাগান, অরণ্য বা নদীর
‘‘এটা জাহাজ না রাজপ্রাসাদ! গুলিয়ে ফেলছি। তবে ‘জলের দরে’ চলছি সাগরপথে। যাচ্ছি সৌন্দর্যের লীলাভূমি চট্টগ্রাম থেকে ‘জলপরী’ সেন্টমার্টিনের বুকে’’। এভাবেই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সদ্য বিবাহিত রাকিব-নাবিলা। মধুচন্দ্রিমা ভ্রমণে ঢাকা থেকে
মধুচন্দ্রিমা বিবাহিত জীবনে এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বুঝাপড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। ভ্রমণে গিয়ে মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গুছানো জীবনের অনুষঙ্গ। আর্থিক
বিয়ের আগে মানুষের মাথায় প্রথম চিন্তাটা আসে মধুচন্দ্রিমা কোথায় করবে। অনেক নব-দম্পতি ভ্রমণগুরু পেইজে মেসেজ করে জানতে চান দেশের মধ্যে হানিমুনে কোথায় যাবেন। কারো হয়তো ভালো লাগে সমুদ্র, কারো বা
বিয়ের পরপরই নবদম্পতির দু’জনই চান নির্জনে ঘুরে আসতে। কেউ যান সমুদ্রে, কেউ যান পাহাড়ে নৈসর্গিক আবহে। একসঙ্গে পথচলার শুরুতে দু’জন মিলে কয়েকদিনের জন্য বেরিয়ে আসার পরিকল্পনা থাকে সবারই। পরস্পর বুঝে
সমুদ্রসৈকতে প্রিয় মানুষটির হাতে হাত রেখে ঢেউয়ের নৃত্য দেখার সাধ সব দম্পতিরই সুপ্ত বাসনা। তাই বিয়ের পরপরই পতি-জায়া দু’জনই চান নির্জনে দু’জনে ঘুরে আসতে। কেউ যান সমুদ্রে, কেউ যান পাহাড়ে
মধুচন্দ্রিমা বিবাহিত জীবনে এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। ভ্রমণে গিয়ে মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের অনুষঙ্গ।
হানিমুনে বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া হয় বিয়ের পর। বিয়ে হচ্ছে পাত্র আর পাত্রীর মধ্যকার একটা চুক্তি। এই চুক্তির মাধ্যমে শুরু হয় দাম্পত্য জীবনের। জীবনের এই নতুন যাত্রা যেন সহজে ও সুন্দরভাবে