: নেই মধু, নেই চাঁদ! তবুও নাম হলো মধুচন্দ্রীমা বা হানিমুন! কিন্তু কেন, কিভাবেই বা এলো এমন মধুর নাম ? বিশ্লেষকেরা বলছেন, জার্মানরাই মুলতঃ হানিমুনের উদ্ভাবক। অথচ তাদের ভাষায় হানিমুনের
বিয়ের আগে মানুষের মাথায় প্রথম চিন্তাটা আসে মধুচন্দ্রিমা কোথায় করবে। অনেক নব-দম্পতি ভ্রমণগুরু পেইজে মেসেজ করে জানতে চান দেশের মধ্যে হানিমুনে কোথায় যাবেন। কারো হয়তো ভালো লাগে সমুদ্র, কারো বা
বান্দরবানের এই সবুজ প্রকৃতি চোখ জুড়িয়ে দেবে। চারদিকে পাহাড়, নৌকায় করে স্বচ্ছ পানির ওপর দিয়ে ছুটে চলা। মাঝেমধ্যে দু-একটি করে বক ও নাম না-জানা হরেক রকম পাখি উড়ে যাচ্ছে। কখনো
অনেকেই আজকাল দেশের মধ্যে বিভিন্ন রিসোর্ট, সমুদ্রসৈকত, খাগড়াছড়ি অথবা বান্দরবানের পাহাড়, কাপ্তাইলেক বা হাওরের পানিতে ভেসে করছেন হানিমুন। মারমেইড ইকো রিসোর্টে আগে থেকেই বুকিং দেওয়া ছিল। হোটেলে উঠে প্রথমে একটু
বিয়ের পর নতুন দম্পতিরা নিভৃতে সময় কাটাতে হানিমুনে যাবার একটা প্রথা রয়েছে। নতুন জীবনে প্রবেশ, এবং নতুন দাম্পত্য শুরু করার আনন্দের মুহূর্তে হানিমুনের পরিকল্পনা করতে দেরি করবেন না। হানিমুনের জন্য
বাঙ্গালি সংস্কৃতিতে একটা রেওয়াজ আছে, শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা, বিয়ে পরবর্তী এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা-পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা
প্রেম-যৌনতা-বন্ধুত্বর সঠিক রসায়নই হল সফল মধুচন্দ্রিমা। মধুচন্দ্রিমায় গিয়ে আপনার সঙ্গীর বুকে মাথা রেখে ’ভালোবাসার চন্দ্রিমা রাত, এক মুঠো জোছনা, তুমি কি দিতে পারো না’ গানটা গাইতেই পারেন। শুধু গান কেন,
মধুচন্দ্রিমা বিবাহিত জীবনে এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। ভ্রমণে গিয়ে মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের অনুষঙ্গ।
বিয়ের পর সময় পেলেই কেউ বিদেশে, কেউ বা কাছে-পিঠে ঘুরতে যান। নবদম্পতির ঘুরতে যাওয়াটা রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। যাকে আমরা বাংলায় বলে থাকি মধুচন্দ্রিমা। আর ইংরেজিতে বলি হানিমুন। কিন্তু এই ঘুরতে
একসঙ্গে পথচলার শুরুতে দু’জন মিলে কয়েক দিনের জন্য বেড়িয়ে আসার পরিকল্পনা থাকে সবারই। বাজেট, সময় আর ঘোরার মানসিকতা- সব মিলিয়ে মধুচন্দ্রিমার গন্তব্য বিভিন্ন রকম হতে পারে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মধুচন্দ্রিমার