প্রেম-যৌনতা-বন্ধুত্বর সঠিক রসায়নই হল সফল মধুচন্দ্রিমা। মধুচন্দ্রিমায় গিয়ে আপনার সঙ্গীর বুকে মাথা রেখে ’ভালোবাসার চন্দ্রিমা রাত, এক মুঠো জোছনা, তুমি কি দিতে পারো না’ গানটা গাইতেই পারেন। শুধু গান কেন,
শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা বিয়ে পরবর্তী এমন আয়োজন; যা নবদম্পতির মানসিক বোঝা পড়ায় বেশ অবদান রাখে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের
প্রেম-যৌনতা-বন্ধুত্বর সঠিক রসায়নই হল সফল মধুচন্দ্রিমা। মধুচন্দ্রিমায় গিয়ে আপনার সঙ্গীর বুকে মাথা রেখে ’ভালোবাসার চন্দ্রিমা রাত, এক মুঠো জোছনা, তুমি কি দিতে পারো না’ গানটা গাইতেই পারেন। শুধু গান কেন,
হানিমুনে বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া হয় বিয়ের পর। বিয়ে হচ্ছে পাত্র আর পাত্রীর মধ্যকার একটা চুক্তি। এই চুক্তির মাধ্যমে শুরু হয় দাম্পত্য জীবনের। জীবনের এই নতুন যাত্রা যেন সহজে ও সুন্দরভাবে
মধুচন্দ্রিমা, বিয়ে পরবর্তী এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা-পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের অনুষঙ্গ। আর্থিক সামর্থের উপর
সাধারণত বিয়ের পরে স্বামী-স্ত্রী মিলে বেড়াতে যাওয়াকেই বাংলায় বলা হয় ‘মধুচন্দ্রিমা’। যার ইংরেজিতে ‘হানিমুন’। কিন্তু ‘হানিমুন’ কোথা থেকে আসলো! বিয়ের পরে বেড়াতে যাওয়ার সঙ্গে কীভাবে ‘হানি’ এবং ‘মুন’ জুড়ে গেল, ইতিহাস ঘেঁটে তার মোটামুটি ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। শোনা যায়, হানিমুনের উদ্ভাবক
বাঙ্গালি সংস্কৃতিতে একটা রেওয়াজ আছে, শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা, বিয়ে পরবর্তী এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা-পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা
: নেই মধু, নেই চাঁদ! তবুও নাম হলো মধুচন্দ্রীমা বা হানিমুন! কিন্তু কেন, কিভাবেই বা এলো এমন মধুর নাম ? বিশ্লেষকেরা বলছেন, জার্মানরাই মুলতঃ হানিমুনের উদ্ভাবক। অথচ তাদের ভাষায় হানিমুনের
বিয়ের আগে মানুষের মাথায় প্রথম চিন্তাটা আসে মধুচন্দ্রিমা কোথায় করবে। অনেক নব-দম্পতি ভ্রমণগুরু পেইজে মেসেজ করে জানতে চান দেশের মধ্যে হানিমুনে কোথায় যাবেন। কারো হয়তো ভালো লাগে সমুদ্র, কারো বা
বান্দরবানের এই সবুজ প্রকৃতি চোখ জুড়িয়ে দেবে। চারদিকে পাহাড়, নৌকায় করে স্বচ্ছ পানির ওপর দিয়ে ছুটে চলা। মাঝেমধ্যে দু-একটি করে বক ও নাম না-জানা হরেক রকম পাখি উড়ে যাচ্ছে। কখনো