বাঙালী সাংস্কৃতিতে একটা রেওয়াজ আছে, শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে, সেই ধুমে রং ছড়াতে আরও বেশি বর্ণিল করে তোলার জন্য, ইদানীং জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক পত্রিকা এবং ম্যাগাজিনগুলোর
বিয়ের পরপরই নবদম্পতি একদম একান্তে নিজেদের মাঝে কিছুটা সময় কাটাতে চান। আর হানিমুনে যাওয়ার মাধ্যমেই তারা বিয়ের পরের মধুর সময়টা উপভোগ করে থাকেন। যাদের সামর্থ্য আছে, তারা দেশের বাইরে হানিমুনে
বিয়ের পরে স্বামী-স্ত্রী মিলে বেড়াতে যান। এটা যেন চিরাচরিত প্রথা হয়ে গেছে। বাংলায় একে বলে ‘মধুচন্দ্রিমা’। যা এসেছে ইংরেজি ‘হানিমুন’ থেকে। কিন্তু ‘হানিমুন’ কোথা থেকে এসেছে? বিয়ের পরে বেড়াতে যাওয়ার
তারিখ ঠিক হওয়ার পর থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি। তবে শেষ এক মাসের ধকল যেন আর নেওয়া যায় না। অনেক দিন ভালোবেসে বিয়ে করছেন, এমন অনেক দম্পতিকেও দেখেছি, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার চাপে
হানিমুনে বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া হয় বিয়ের পর। বিয়ে হচ্ছে পাত্র আর পাত্রীর মধ্যকার একটা চুক্তি। এই চুক্তির মাধ্যমে শুরু হয় দাম্পত্য জীবনের। জীবনের এই নতুন যাত্রা যেন সহজে ও সুন্দরভাবে
বিয়ে মানেই নানা আয়োজন, হাজারটা আনষ্ঠানিকতা। এসব চুকিয়ে নিরিবিলিতে প্রিয় মানুষটির সান্নিধ্য আর নিজেদের পারস্পারিক বোঝাপড়াটা পোক্ত করে নিতে নবদম্পত্তি বেরিয়ে পড়ে মধুচন্ত্রিমা বা হানিমুনে। অন্য অনেকদেশের নবদম্পতিদের মতো বাংলাদেশে
প্রেম-যৌনতা-বন্ধুত্বর সঠিক রসায়নই হল সফল মধুচন্দ্রিমা। মধুচন্দ্রিমায় গিয়ে আপনার সঙ্গীর বুকে মাথা রেখে ’ভালোবাসার চন্দ্রিমা রাত, এক মুঠো জোছনা, তুমি কি দিতে পারো না’ গানটা গাইতেই পারেন। শুধু গান কেন,
একসঙ্গে পথচলার শুরুতে দু’জন মিলে কয়েক দিনের জন্য বেড়িয়ে আসার পরিকল্পনা থাকে সবারই। বাজেট, সময় আর ঘোরার মানসিকতা- সব মিলিয়ে মধুচন্দ্রিমার গন্তব্য বিভিন্ন রকম হতে পারে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মধুচন্দ্রিমার
শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা বিয়ে পরবর্তী এমন আয়োজন; যা নবদম্পতির মানসিক বোঝা পড়ায় বেশ অবদান রাখে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের
বাঙ্গালি সংস্কৃতিতে একটা রেওয়াজ আছে, শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা, বিয়ে পরবর্তী এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা-পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা