স্ট্যাচু অব লিবার্টি

প্রায় দেড়শো বছর ধরে আমেরিকার সাম্য ও মুক্তির প্রতিক হিসেবে দাড়িয়ে রয়েছে আমেরকিার স্টাচু অব লিবার্টি। আমেরিকার স্বাধীনতার ১০০ বছর উপলক্ষে ফ্রান্সের জনগনের পক্ষ থেকে ভাষ্কর্যটি আমেরিকার জনগনকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। রোমান দেবী লিবার্টাসের আদলে সবুজ গাউন পরা এক নারীর অবয়ব স্টাচু অব লিবার্টি। ভাষ্কর্যটির বাইরের নকশা করেন ফরাসি স্থপতি ফ্রেডরিক বার্থোন্ডি এবং এর ভিতরের নকশা করেন আরেক ফরাসি স্থপতি গুপ্তাভ আইফেল। তিনি আইফেল টাওয়ারের নকশাকারি হিসেবেও বিখ্যাত।

অতীতে বৃটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামে আমেরিকাকে সাহায্য করেছিল ফ্রান্স। আমেরিকার স্বাধীনতা অর্জনের ১০০ বছর পূর্তিতে দুই দেশের বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে ফ্রান্সের জনগনের পক্ষ থেকে ভাষ্কর্যটি আমেরিকার জনগনকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। ভাষ্কার্যটির ডান হাতে রয়েছে প্রজ্জলিত মসাল এবং বাম হাতে রয়েছে আইনের বই। স্ট্যাচু অব লিবার্টির মুকুটে রয়েছে সাতটি কাটা যা সাত মাহাদেশ এবং সাত সমুদ্রকে বুঝায়।

স্ট্যাচু অব লিবার্টির উচ্চতা ১৫১ ফুট ১ ইঞ্চি। তবে মাটি থেকে উচ্চতা ৩০৫ ফুট ১ ইঞ্চি। মুর্তিটির নাকের দৈর্ঘ্য ৬ ফুট এবং এক কান থেকে আরেক কানের দূরত্ব ২০ ফুট। স্ট্যাচু অব লিবার্টির পায়ে পরানো জুতাটির মাপ ৮৫৯ ইঞ্চি এবং পায়ের কাছে পড়ে থাকা শিকলটি আমেরিকার মুক্তির প্রতীক। তামার তৈরী সমগ্র মূর্তিটির ওজন প্রায় আড়াই লক্ষ কেজি। স্ট্যাচু অব লিবার্টির ভিতরে প্রায় ৩৫৪ টি সিড়ির ধাপ অতিক্রম করে মূর্তির মাথায় উঠা যায়। মূর্তির মুকুটের কাছে রয়েছে ২৫টি জানালা যা অনেকটাই ওয়াচ টাওয়ার হিসেবে কাজ করে।

স্ট্যাচু অব লিবার্টিসম্পূর্ণ মূর্তিটি তৈরী করা হয়েছে ফ্রান্সে। লোহার ফ্রেমের উপর তামার পাত দিয়ে ৩০০টি খন্ডে তৈরী হয়েছে মূর্তিটি। ১৮৮৫ সালে ২১৪ টি বাক্সে ভরে জাহাজে করে মূর্তিটি আমেরিকায় পাঠানো হয়। ১৮৮৬ সালের ২৮শে অক্টোবর তৎকালিন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট  ক্লিভল্যান্ড ভাষ্কর্যটির আনুষ্ঠানিক উদ্ভোধন করেন।

স্ট্যাচু অব লিবার্টি প্রথম থেকেই দেখতে সবুজ রংয়ের ছিল না। এমনকি এটিকে সবুজ রং ও করা হয়নি। মূর্তিটি তামার তৈরী হওয়ায় এর রং ছিল তামাটে। দীর্ঘকাল ধরে সমুদ্রের জলীয় বাষ্পের সাথে তামার বিক্রিয়ায় মূর্তিটি সবুজ রং ধারন করে। এটি এক বিশেষ ধরনের মরিচা।

আমেরিকা বেড়াতে গেলে অবশ্যই স্ট্যাচু অব লিবার্টি একবার দেখে আসবেন।স্ট্যাচু অব লিবার্টি প্রায় দেড়শো বছর ধরে আমেরিকার সাম্য ও মুক্তির প্রতিক হিসেবে দাড়িয়ে রয়েছে আমেরকিার স্টাচু অব লিবার্টি। আমেরিকার স্বাধীনতার ১০০ বছর উপলক্ষে ফ্রান্সের জনগনের পক্ষ থেকে ভাষ্কর্যটি আমেরিকার জনগনকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। রোমান দেবী লিবার্টাসের আদলে সবুজ গাউন পরা এক নারীর অবয়ব স্টাচু অব লিবার্টি।

ভাষ্কর্যটির বাইরের নকশা করেন ফরাসি স্থপতি ফ্রেডরিক বার্থোন্ডি এবং এর ভিতরের নকশা করেন আরেক ফরাসি স্থপতি গুপ্তাভ আইফেল। তিনি আইফেল টাওয়ারের নকশাকারি হিসেবেও বিখ্যাত।

অতীতে বৃটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামে আমেরিকাকে সাহায্য করেছিল ফ্রান্স। আমেরিকার স্বাধীনতা অর্জনের ১০০ বছর পূর্তিতে দুই দেশের বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে ফ্রান্সের জনগনের পক্ষ থেকে ভাষ্কর্যটি আমেরিকার জনগনকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। ভাষ্কার্যটির ডান হাতে রয়েছে প্রজ্জলিত মসাল এবং বাম হাতে রয়েছে আইনের বই। স্ট্যাচু অব লিবার্টির মুকুটে রয়েছে সাতটি কাটা যা সাত মাহাদেশ এবং সাত সমুদ্রকে বুঝায়।

স্ট্যাচু অব লিবার্টির উচ্চতা ১৫১ ফুট ১ ইঞ্চি। তবে মাটি থেকে উচ্চতা ৩০৫ ফুট ১ ইঞ্চি। মুর্তিটির নাকের দৈর্ঘ্য ৬ ফুট এবং এক কান থেকে আরেক কানের দূরত্ব ২০ ফুট। স্ট্যাচু অব লিবার্টির পায়ে পরানো জুতাটির মাপ ৮৫৯ ইঞ্চি এবং পায়ের কাছে পড়ে থাকা শিকলটি আমেরিকার মুক্তির প্রতীক। তামার তৈরী সমগ্র মূর্তিটির ওজন প্রায় আড়াই লক্ষ কেজি। স্ট্যাচু অব লিবার্টির ভিতরে প্রায় ৩৫৪টি সিড়ির ধাপ অতিক্রম করে মূর্তির মাথায় উঠা যায়। মূর্তির মুকুটের কাছে রয়েছে ২৫টি জানালা যা অনেকটাই ওয়াচ টাওয়ার হিসেবে কাজ করে।

স্ট্যাচু অব লিবার্টি সম্পূর্ণ মূর্তিটি তৈরী করা হয়েছে ফ্রান্সে। লোহার ফ্রেমের উপর তামার পাত য়ে ৩০০টি খন্ডে তৈরী হয়েছে মূর্তিটি। ১৮৮৫ সালে ২১৪টি বাক্সে ভরে জাহাজে করে মূর্তিটি মেরিকায় পাঠানো হয়। ১৮৮৬ সালের ২৮শে অক্টোবর তৎকালিন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট  ক্লিভল্যান্ড ভাষ্কর্যটির আনুষ্ঠানিক উদ্ভোধন করেন।

স্ট্যাচু অব লিবার্টি প্রথম থেকেই দেখতে সবুজ রংয়ের ছিল না। এমনকি এটিকে সবুজ রং ও করা হয়নি। মূর্তিটি তামার তৈরী হওয়ায় এর রং ছিল তামাটে। দীর্ঘকাল ধরে সমুদ্রের জলীয় বাষ্পের থে তামার বিক্রিয়ায় মূর্তিটি সবুজ রং ধারন করে। এটি এক বিশেষ ধরনের মরিচা।

আমেরিকা বেড়াতে গেলে অবশ্যই স্ট্যাচু অব লিবার্টি একবার দেখে আসবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

%d bloggers like this: