মাত্র ৫ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান। ১৬ বছর বয়সে স্কুল থেকে ঝড়ে পড়েন। ১৭ বছরের মাথায় মোট ৪ বার চাকরী হারিয়েছিলেন। ১৮ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। ১৯ বছর
সফলতা ও অর্থনৈতিক মুক্তির তাগিদে নিত্যদিন ঘরে-বাইরে দেশ-প্রবাসে পুরুষ যেমন নিরলস সংগ্রাম করছে, ঠিক তেমনি স্বাবলম্বী হওয়ার দৌড়ে পিছিয়ে নেই নারীরাও। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি নারী উদ্যোক্তা জাহিদাও সেই সংগ্রামীদের একজন। চাঁদপুর
মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও বিশ্বের শীর্ষ বিলিয়নিয়ারদের একজন বিল গেটস। বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি মানবসেবা ও দানের জন্যও সমান খ্যাতি রয়েছে তার। ইনসাইডার সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি নর্দার্ন অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে
মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসে চলতি বছর এশিয়ার মধ্যে সম্ভাবনাময় তরুণ সংগঠক, উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবকের তালিকা প্রকাশ পেয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ফোর্বসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে এ বছরের এশীয় তালিকা। ফোর্বস ৩০ অনূর্ধ্ব ৩০-
জীবনে কাজ ছাড়াও যে আরও অনেক কিছু আছে, বড় ও বাবা হওয়ার আগ পর্যন্ত তা বুঝতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন মাইক্রোসফট করপোরেশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। গত শনিবার নর্দার্ন অ্যারিজোনা ইউনিভার্সিটির
তাঁর জন্ম একটি টেক্সটাইল কারখানা লাগোয়া বস্তিতে। স্কুলজীবনও শেষ করতে পারেননি। কিন্তু তিনিই এখন একজন কোটিপতি উদ্যোক্তা। তাঁর নাম ব্যাং জুন-হাইয়ুক। তাঁর গেম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নেটমার্বেল গেমস করপোরেশন গত সাত
বেবী বড় হয়েছিলেন মায়ের কাছে বাবার ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করবার গল্প শুনতে শুনতে আর বাবার মুখে শুনতেন পাকিস্তানিরা কিভাবে বাঙালির মুখের ভাষা কেড়ে নিতে চেয়েছিল। বাঙালিরা সেটা প্রতিহত করবার জন্য
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস। এই বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, “পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি কেউ আছে? বিল গেটস বলেছিলেন, “হ্যাঁ, এমন একজন আছেন, যিনি আমার
একজন ব্যতিক্রমী বিশ্ব ব্যক্তিত্ব। জীবনের শুরুতে ছিলেন হকার। বিক্রি করেছেন সংবাদপত্র। এক সময় মুদি দোকানেও কাজ করতেন এ উদ্যোক্তা। বর্তমানে ৬৩টি কোম্পানির মালিক। পৃথিবীর দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী হওয়া সত্বেও তার
মাত্র ১৬ টাকা পুঁজি নিয়ে ১৩ বছর বয়সে গলায় ঝুড়ি ঝুলিয়ে কমলালেবুর ফেরিওয়ালা হিসেবে ব্যবসা শুরু। এরপর ১৯৫২ সালে বিড়ির ব্যবসার মধ্য দিয়ে ব্যবসার গতি-প্রকৃতি একেবারে জাদুর মতো বদলে যেতে