মিসেস সুফিয়া ইয়াসমিন। একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। পথে পথে নানা প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করতে হয়েছে মিসেস ইয়াসমিনকে। তবে দমে যাননি। ১৯৯৭ সাল থেকে কুটির শিল্পের কাজ করে প্রায় ৭ কোটি টাকার
শূন্য হাতে পূর্ণ মনোবল, একাগ্রতা, নিষ্ঠা এবং দৃঢ়প্রত্যয়কে সম্বল করে কর্মজীবনে অর্জন করেছেন অসাধারণ সাফল্য। স্ব-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে উপনীত হয়েছেন সাফল্যের শীর্ষে। যিনি বিশ্বাস করেন ব্যর্থতায় হতাশ হতে নেই, কোনো কোনো
নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে গত বছরটা পার করলেন আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, সম্পদও হারিয়েছেন ১ হাজার কোটি ডলার, কিন্তু তারপরও বিশ্বের শীর্ষ ধনী তিনি। ব্লুমবার্গ মিলিয়নিয়ার ইনডেক্সে ২০১৯ সালের ৩১
বিদেশে গেলে একেক সময় একেক এয়ারলাইনসে উঠতাম। দেখতাম, বিদেশি এয়ারলাইনের বেশির ভাগ যাত্রীই বাংলাদেশি। দেশের টাকা বিদেশিরা নিয়ে যাচ্ছে। আমেরিকায় থাকতে একটি এয়ারলাইনসে কাজ করেছিলাম। মাথায় এল একটি ভালো এয়ারলাইনস
আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জেফ বেজোস শুধু এখনকার সবচেয়ে ধনী মানুষই নন, তিনি পৃথিবীর এযাবৎকালের সবচেয়ে ধনী মানুষও বটে। তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১১২ বিলিয়ন ডলার। এই পরিমাণ সম্পদ পৃথিবীতে কোনো
অর্থনৈতিক মুক্তির তাগিদে নিত্যদিন ঘরে-বাইরে পুরুষের যেমন নিরলস সংগ্রাম চলছে, স্বাবলম্বী হওয়ার দৌড়ে তেমনি পিছিয়ে নেই নারীরাও। সংযুক্ত আরব আমিরাতের নারী উদ্যোক্তা আঁখিও সেই সংগ্রামীদের একজন। পুরো নাম শেফালী আক্তার
রাধা ভিয়াস একটি ডেটিং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পরিচয় হওয়া ব্যক্তির সাথে যখন প্রথম দেখা করতে যান তখন জানতেন না যে, সেই রাতেই তার প্রেমে পরে যাবেন আর তখন থেকেই একসাথে ব্যবসা
পরিশ্রম তো মানুষের সাধ্যের মধ্যেই রয়েছে। সেই পরিশ্রম ও হার না মানা মানসিকতার জোরেই পুরো বিশ্ব জয় করতে পারে মানুষ। এমনই একজন মানুষ আমেরিকার নিক মকুটা। একদিন যিনি মার্কিন মুলুকের
ছোটবেলা থেকেই কেটেছে অবহেলায়। নিজের মা-বাবাও সহ্য করতে পারতেন না। তাই পাঠিয়ে দেন আত্মীয়ের বাসায়। সেখানেই বেড়ে ওঠেন। এরপরের অধ্যায় তো আরো ভয়াবহ। দেহব্যবসা থেকে শুরু করে বার-ড্যান্স করতে হয়েছে
কেউ ভ্রমণকে ভালোবেসে চাকরী ছেড়ে দেন আর কেউ ভ্রমণকেই চাকরী হিসেবে বেছে নেন। আজকে আমরা জানবো এমন সাতজন উদ্যোক্তা সম্পর্কে, যারা ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন আর সেই ভালোবাসা থেকেই তৈরী করেছেন