একজন ব্যতিক্রমী বিশ্ব ব্যক্তিত্ব। জীবনের শুরুতে ছিলেন হকার। বিক্রি করেছেন সংবাদপত্র। এক সময় মুদি দোকানেও কাজ করতেন এ উদ্যোক্তা। বর্তমানে ৬৩টি কোম্পানির মালিক। পৃথিবীর দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী হওয়া সত্বেও তার
শূন্য থেকে শিখরে উঠে আসা স্বমহিমায় উদ্ভাসিত কর্মসফল দৃঢ়প্রত্যয়ী এক ব্যক্তিত্ব মো. আবুল কালাম আজাদ। গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি থাকলেও ফুটপাতে দাঁড়িয়ে পোস্টার বিক্রি করতে দ্বিধা করেননি। সততা, বুদ্ধি আর পরিশ্রম তাঁকে
পপ মিউজিক সেনসেশন টেলর সুইফট এখন আনুষ্ঠানিকভাবে একজন বিলিয়নিয়ার। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১.১ বিলিয়ন। গায়িকার ইরাস ট্যুর সময়ের অন্যতম সফল ও সর্বাধিক আয় করা ট্যুর হিসেবে ইতোমধ্যে ইতিহাস গড়েছে।
প্রতিবছর বিলিয়নিয়ারদের একটি তালিকা প্রকাশ করে ফোর্বস। সে অনুযায়ী চলতি বছরও তালিকা প্রকাশিত হলো। এবারের তালিকায় সর্বকনিষ্ঠ বিলিয়নিয়ারের তকমা পেলেন ইতালির ক্লেমেন্তে দেল ভেচিও। সবাইকে অবাক করে দিয়েছে তাঁর বয়স,
মাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরুণী! মাত্র সাতাশ বছর বয়সে অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন এক বঙ্গতনয়া। তাঁর নাম অঙ্কিতি বসু। ব্যবসা শুরু করেছিলেন মাত্র
মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসকে ছাপিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হলেন এক বই বিক্রেতা! তিনি হলেন- অনলাইনে কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী জেফ বেজোস। তার সম্পদের পরিমাণ এখন
ইঞ্জিনিয়ার বাবার ইচ্ছা ছিল মেয়ে বড় চাকরি করবে। এজন্য মুম্বাইয়ের নামকরা এমবিএ কলেজে মেয়েকে ভর্তি করিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু মেয়ের ইচ্ছা ছিল অন্য। পরিবারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে এমবিএ’র ভালো বেতনের
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বিশ্বসেরা ১০০ জনের তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ড. রুম্মান চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (৭ অক্টোবর) তালিকাটি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রভাবশালী ম্যাগাজিন টাইম।
বোর্ডের পরীক্ষা চলছে রাজ্য জুড়ে। কারও খুব ভাল পরীক্ষা হচ্ছে, তো কেউ আবার পরীক্ষা হল থেকে বেরিয়েই কাঁচুমাচু মুখ নিয়ে বাড়ি ফিরছে। আর সবচেয়ে ভয়ানক অবস্থা হবে ফলাফল প্রকাশের দিন।
জার্মানির মানহাইম শহরে দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সেবা দিয়ে আসছে সিএলএস কম্পিউটার। প্রবাসী বাংলাদেশি দেওয়ান শফিকুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে গড়ে তুলেছেন প্রতিষ্ঠানটি। উচ্চশিক্ষা আর উন্নত জীবনের জন্য ১৯৮৬