পারিবারিক অশান্তি সহ্য করতে না পেরে মাত্র ১৫ বছর বয়সে বাড়ি ছাড়েন তিনি। সেসময় হাতে ছিল মাত্র ৩০০ টাকা। এক জোড়া জুতা আর দুটি জামা নিয়ে বের হয়ে তিনি আজ
“কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে” বাংলায় এই প্রবাদটি খুবই প্রচলিত। আর এই প্রবাদেরই জ্বলন্ত উদাহরণ তথা এই প্রবাদকে সত্য করে দখিয়েছেন ভারতের এক কন্য। এই যুবতী ইন্টারভিউতে ৫০ বার ফেল করেও
‘চা’ বিক্রি করে এখন কোটিপতি ‘ড্রপআউট চাওয়ালা’ সানজিত কুণ্ডু। ভারতীয় বংশোদ্ভূত সানজিত পড়াশোনা শেষ না করে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে একটি চায়ের দোকান দেন। মাত্র এক বছরের ব্যবধানে তিনি এখন কোটিপতি। ভারতীয়
পড়াশোনা, সংসার—সব কিছু সুন্দরভাবে এক হাতে সামলান তিনি। এরই ফাঁকে করেন ফ্রিল্যান্সিং। গড়ে তুলেছেন ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর প্রতিষ্ঠান লিডিং লাইট। মাসে আয় করেন চার লাখ টাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা
ফাবিআইয়া হাসান। জন্ম ঢাকায়। বাবা কমোডর কাজী কামরুল হাসান। ছিলেন নৌ-বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। বাবার পোস্টিংয়ের কারণে অনেক স্কুল পরিবর্তন করতে হয়েছে। যেতে হয়েছে এক শহর থেকে আরেক শহরে। পড়াশোনা করেছেন
ব্যবসা করবেন বলে স্থায়ী চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন । চাকরি ছেড়ে এতোটা সফল হবেন তা নিজেও বুঝতে পারেননি। সাধারণ এই গল্পটা অনেকেরই হতে পারে। তবে একজন মার্কিন মহিলা চা বিক্রি করে
হরিয়ানার কুরুক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োটেকনোলজি পড়ার সময় নিধি এবং শিখর সিংহের পরিচয়। সেখানেই প্রেম। নিধির বরাবরই ইচ্ছা ছিল মার্কেটিংয়ের চাকরি করার। পড়াশোনা শেষ করে নিধি একটি মার্কিন সংস্থায় মার্কেটিং এবং বিজনেস
ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের রায়াগাদা শহরের ছেলে রিতেশ আগারওয়াল। দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়া ২৬ বছর বয়স্ক এই যুবক কখনোই বিশ্ববিদ্যালয়ে যাননি। ১৮ বছর বয়সে যখন তাকে যখন তার অ্যাপার্টমেন্ট থেকে বের
বাংলাদেশি নারী নাজমুন নাহার। ভ্রমণপিপাসু নাজমুন নাহারের অদম্য ইচ্ছা ছিল তিনি দেশ ভ্রমণ করে রেকর্ড গড়বেন। আর বাংলাদেশকে নিয়ে যাবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। সেখানে ওড়াবেন বাংলাদেশের পতাকা। বছরের পর বছর
একজন ব্যতিক্রমী বিশ্ব ব্যক্তিত্ব। জীবনের শুরুতে ছিলেন হকার। বিক্রি করেছেন সংবাদপত্র। এক সময় মুদি দোকানেও কাজ করতেন এ উদ্যোক্তা। বর্তমানে ৬৩টি কোম্পানির মালিক। পৃথিবীর দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী হওয়া সত্বেও তার