1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম চুল্লি উদ্বোধন
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সস্তায় বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার বিজ্ঞানসম্মত গাইড ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন ক্রিপটিক গর্ভাবস্থা – যখন নিজেই জানেন না আপনি গর্ভবতী পর্যটন ভিসায় বিদেশ গিয়ে কাজ করলে কী কী শাস্তি হতে পারে স্পা থেকে সিনেপ্লেক্স , যা যা আছে বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল বিমানবন্দরে তিন বছরে পাঁচ লাখ কর্মী নেবে ইটালি, সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশিরাও চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইইউতে অভিবাসী কমেছে ২০ ভাগ, শীর্ষে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ ভারতের এই গ্রামে মেয়েদেরকে কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়
Uncategorized

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম চুল্লি উদ্বোধন

  • আপডেট সময় রবিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২১

বাংলাদেশে পাবনার রূপপুরে নির্মাণাধীন পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম রিয়্যাক্টর প্রেসার ভেসেল বা চুল্লি আজ রবিবার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কাজ সম্পন্ন হলে রূপপুর কেন্দ্রে দুটি ইউনিটে ২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবার কথা রয়েছে।

ভার্চুয়াল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন “আমাদের যেটা লক্ষ্য বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া । অর্থাৎ আমরা এখন পরমানু শক্তির একটা অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আজকে আমরা একটা স্থান করে নিতে পারলাম”।

তিনি বলেন “এবং সেটা শান্তির জন্য, এটাই বাস্তবতা, এটা অনেক গুরুত্বপূর্ন। পারমানবিক শক্তি আমরা আমাদের শান্তির জন্য ব্যবহার করছি। অর্থাৎ বিদ্যুত উৎপাদন হবে, সেই বিদ্যুৎ গ্রাম পর্যায়ে মানুষের কাছে যাবে। মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হবে”।

পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালুর বা কমিশনিং প্রক্রিয়ায় এই চুল্লী স্থাপন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পরমাণু বিজ্ঞানীরা রিএ্যাক্টর প্রেসার ভেসেলকে পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ‘হার্ট বা হৃৎপিণ্ড’ বলে থাকেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন “আমরা একশোটা অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছি। এসব জায়গা শিল্পায়ন হবে। যত বেশি শিল্পায়ন হবে তত বেশি বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যাবে। এবং সেটাকে মাথায় রেখেই বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং সঞ্চালন এর পরিকল্পনা আমরা নিয়েছি”।

রূপপুরের এই পারমাণবিক চুল্লি নির্মিত হয়েছে রাশিয়ায়। ভিভিআর-১২০০ মডেলের এই রিয়্যাক্টরে পরমাণু জ্বালানি পুড়িয়ে মূল শক্তি উৎপাদন হবে এবং ১২শ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, রূপপুরের প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে পারবে বলে ধারণা দিচ্ছে কর্তৃপক্ষ।

রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ত্রিমাত্রিক নকশা
ছবির ক্যাপশান,রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ত্রিমাত্রিক নকশা

রূপপুর কেন্দ্রে দুটি ইউনিটে ২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে প্রাথমিকভাবে ১ লক্ষ ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি খরচ ধরা হয়েছে। বাংলাদেশে একক প্রকল্প হিসেবে এটি সবচেয়ে বড় কোনো অবকাঠামো প্রকল্প। মহামারির মধ্যেও এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ২৫ হাজার শ্রমিক দিনরাত সেখানে কাজ করছেন।

বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরিতে সহযোগিতা দিচ্ছে রাশিয়ার আনবিক শক্তি কর্পোরেশন রোসাটম। তারাই প্রয়োজনীয় জ্বালানি সরবরাহ করবে এবং ইউরেনিয়াম জ্বালানি ব্যবহারের পর বর্জ্য ফেরত নিয়ে যাবে।

বিবিসি বাংলা

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com