বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৩:৩৮ অপরাহ্ন
Uncategorized

রাঙ্গামাটির শুভলং

  • আপডেট সময় সোমবার, ২১ জুন, ২০২১

পাহাড় আর কাপ্তাই জলরাশি বেষ্টিত ঘেরা জেলার শুভলং হতে পারে বাণিজ্যিক পর্যটন কেন্দ্র। জেলা সদর থেকে শুভলংয়ের দূরত্ব ১৮-২০ কিলোমিটার। বর্ষা মৌসুমে দর্শনীয় স্থান হিসেবে শুভলং ঝরনায় পর্যটকদের প্রচুর ভিড় থাকে। মার্চের শেষের দিকে এসে পর্যায়ক্রমে পর্যটকদের ভিড় কমতে থাকে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এই মৌসুমে সুবলং ঝরনার পাহাড়ের উপরে পানি আটকে বা পানি ধরে রেখে পাহাড়িরা চাষাবাদ করার কারণে ঝরনা দিয়ে এই মৌসুমে পানি বন্ধ হয়ে যায়। তাই পর্যটকেরা শুভলং ঝরনায় গিয়ে প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে না পেয়ে মন খারাপ করে চলে আসি।

স্থানীয়রা আরও জানান, ঝরনার ওপরে যদি পানি বন্ধ করা না হতো তাহলে বার মাসই শুভলং ঝরনায় পানি পাওয়া যেত। সুবলং সৌন্দর্য লীলা ও নৈসর্গিক নন্দিত সবুজ পাহাড় অন্য দিকে রয়েছে কাপ্তাই লেকের সৌন্দর্য ও রূপময় জলরাশি। পাহাড় আর লেকের মিলন মেলায় পর্যটকদের মন কেড়ে নেয়। শুভলং পাহাড় ঘেষে উঠতে পারে অসংখ্য দর্শনীয় পর্যটন স্পট।

এসব পর্যটন স্পট নিজস্ব মালিকানায় গড়ে তোলা যায়। আবার সরকারি বেসরকারিভাবেও পর্যটন স্পট গড়ে তোলা হলে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে পর্যটন শিল্পের বিকাশ গড়ে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন অনেকে।

এনজিও স্থানীয় ক্ষুদ্র পর্যটক ব্যবসায়ীরা বলেন, শুভলংয়ে অসংখ্য পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলতে সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্প গড়ে তুলতে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের জন্য ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com